আমার মাথার চুল কাটার পর অনেক দেরিতে বড় হচ্ছে,,,, তাই চুল তারাতারি বড় করার পদ্ধতি গুলো জানতে চাই
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
BidhanDey

Call

আপনি এই টিপস ফলো করুন চুল লম্বা হওয়ার জন্য: নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার মানুষের শরীরের সাথে সাথে চুলের পুষ্টি প্রদানেও সাহায্য করে। আর চুলের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় অবশ্যই শাক সবজি, মৌসুমি ফল রাখতে হবে। তার সাথে নিয়মিত দুধ পান চুলের স্বাস্থ্যরক্ষার্থে সাহায্য করে। চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার আরেকটি উত্তম পন্থা হল, চুলের গোঁড়ায় নিয়মিত ম্যাসাজ করা। এতে করে মাথায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়, যা চুলের জন্য অত্যন্ত জরুরি। তাই সপ্তাহে দিন ঘুমাতে যাবার আগে, নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল সামান্য গরম করে, আঙ্গুলের সাহায্যে মাথার স্কাল্পে ধীরে ধীরে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে করে চুলের গোঁড়া মজবুত হয়, আর চুল ঝরঝরে, সুন্দর হয়। রাতে গুমাতে যাবার আগে প্রতিদিন নিয়ম করে চুল ভালমত আঁচড়ে নিতে হবে। এতে করেও মাথার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। যার কারনে চুলের বৃদ্ধি বেড়ে যায় এবং চুলের গোঁড়া মজবুত হয়। তবে কখনোই চুল খুব জোরে জোরে আঁচড়ানো উচিত নয়। চুল আঁচড়াবার পর অবশ্যই চুলে বেণী করে ঘুমানো প্রয়োজন। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন, বেণী খুব শক্ত করে বাঁধা না হয়। বেণী খুব শক্ত করে বাঁধলে চুলের গোঁড়া ঢিলা হয়ে যায়, ফলে চুল দ্রুত ঝরে পড়তে পারে। তাই চুল সবসময় স্বাভাবিকভাবে সামান্য ঢিলা করে বেঁধে রাখতে হবে। চুলের নিচের অংশে অবশ্যই শ্যাম্পু করার পর, কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। তবে কন্ডিশনার ধুয়ে নিতে প্রচুর পানি ব্যবহার করা জরুরি। এসময় শ্যাম্পুর চাইতেও বেশী পানি ব্যবহার করতে হবে। এবং খেয়াল রাখতে হবে, কন্ডিশনার যেন কখনোই মাথার স্কাল্পে না লাগে। চুলের গোঁড়ায় কখনোই কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত নয়। চুল শ্যাম্পু করবার পর অথবা গোসলের পর চুল আঁচড়ানো উচিত না। এসময় চুলের গোঁড়া ভিজা অবস্থায় নরম থাকে, যার কারনে চুল সহজেই ছিঁড়ে ঝরে পড়তে পারে। তাই গোসলের আগে এবং শ্যাম্পু করার পূর্বে অবশ্যই চুল আঁচড়ে নেয়া ভালো। চুল দ্রুত লম্বা করতে, ৩ মাস পর পর অবশ্যই চুলের আগা ছেঁটে নিতে হবে। লম্বা চুল সকলের আকর্ষণের বস্তু, তাই চুল লম্বা করতে চুলের যত্ন নিন এর উপভোগ করুন লম্বা দীঘল কালো চুল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আমলকির রস, টকদই, ডিম, কলা একসাথে পেস্ট করে সপ্তাহে ২ দিন দিতে পারেন পরে অবশ্যই ভালো করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিতে হবে.ভালো পানিতে গোসল করতে হবে পানির আয়রন এর কারনে চুল নষ্ট হয়ে যায় শ্যাম্পু ২-৩ দিন করবেন অতরিক্তি শ্যাম্পু করলে চুলের গোড়া নরম হয়ে উঠে যায় আর অয়েল+অলিভ অয়েল+বাদাম তেল মিশিয়ে মাথায় দিয়ে ভালভাবে ম্যাসেজ করতে পারেন এটি নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রে খুব ই উপকারী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Masumakonda

Call

সুন্দর,ঘন ও লম্বা চুল সবারই কাম্য। একজন নারীর সুন্দর, লম্বা ও ঘন চুল যে কারো মনে ছাপ ফেলতে বাধ্য। কিন্তু ইদানিং আবহাওয়া ও আরও নানান কারনে চুলকে লম্বা ও ঘন করতে পারেন না অনেকেই, যদিও মনে মনে ঠিকই কামনা করেন। আবার লম্বা ঘন চুল পেতে অনেকেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে তাঁর ঘরেই রয়েছে চুলকে লম্বা ঘন ও সুন্দর করে তোলার ঔষধ। ঘরোয়া পদ্ধতিতে খাবারের মাধ্যমে চুলের যত্ন সেই প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। মিশরীয়, গ্রীক ও রোমানরা নিজেদের ঘরেই খুঁজে নিতেন চুলের সমস্যার সমাধান। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলকে লম্বা, ঘন ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল করার ৪টি পদ্ধতি ঘরে মজুদ ৪টি খাদ্য উপাদানের মাধ্যমে। জেনে নিন কোন কোন খাবার কী পদ্ধতিতে আপনার চুলকে করবে লম্বা, ঘন ও স্বাস্থ্যউজ্জ্বল। সবুজ চা (গ্রিন টি) গ্রিন টির স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে সবাই খুব ভালো করেই জানেন। আজকে জেনে নিন গ্রিন টি ব্যবহারে কি করে স্বাস্থ্যউজ্জ্বল চুল পাওয়া যায়। গ্রিন টির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ ত্বকের জন্য যতটা কার্যকরী চুলের জন্য ঠিক ততোটাই উপকারী। গ্রিন টি চুলের আগা ফাটা রোধ করে যার ফলে চুল লম্বা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এছাড়াও গ্রিন টি চুল পড়া রোধ ও নতুন চুল গজানোতে সহায়তা করে। পদ্ধতিঃ গ্রিন টি কম বেশি সবাই বানাতে জানি। বাজারে গ্রিন টি পাওয়া যায়। প্রথমে গ্রিন টি বানিয়ে নেবেন। অনেকেই গ্রিন টিতে মধু বা চিনি দিয়ে থাকেন। কিন্তু চুলে ব্যবহারের জন্য গ্রিন টি তে চিনি বা মধু দেবেন না। এক কাপ পরিমাণ গ্রিন টি নিয়ে হালকা গরম থাকতেই পুরো চুলে লাগিয়ে নিন। চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগাবেন। ১ ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। ডিম স্বাস্থ্য উজ্জল চুলের জন্য ডিমের ব্যবহারটিও বেশ প্রাচীন। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা চুল পড়া রোধ করে। এছাড়া ডিমে আরও রয়েছে সালফার, জিংক, আয়রন, সেলেনিয়াম, ফসফরাস ও আয়োডিন যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে চুলের ঘনত্ব বাড়ায়। পদ্ধতিঃ প্রথমে একটি বাটিতে একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল(জলপাই তেল) ও ১ চা চামচ মধু নিন( চুলের দৈর্ঘ্য ও পরিমাণ অনুযায়ী অলিভ অয়েল ও মধুর পরিমাণ বাড়াতে পারেন)। তারপর উপকরণগুলো খুব ভালো করে মেশান। যখন এটি মসৃণ পেস্টের আকার ধারন করবে তখন এত ব্যবহার উপযোগী হবে। মসৃণ পেস্টের মত হয়ে গেলে মাথার ত্বকে আলতো ঘষে মিশ্রণটি লাগিয়ে ফেলুন। ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ভালো ফল পাবেন। আলু আলুর ত্বকের ও অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রের গুণাবলী সম্পর্কে অনেকেই জানলেও আলু চুলের জন্য কতোটা উপকারী তা অনেকেই জানেন না। আলু হচ্ছে টাকের সমস্যা দূর করার জাদুকরী উপাদান। আলুর ভিটামিন বি৬ টাক পড়া রোধে কাজ করে। এছাড়াও আলুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফাইবার যা নতুন চুল গজানো, চুলের অকালপক্বতা রোধ ইত্যাদির জন্য কাজ করে। পদ্ধতিঃ একটি মাঝারি আকৃতির আলু ঝুরি করে চিপে এর থেকে রস বের করে নিন। এরপর একটি বাটিতে আলুর রস, একটি ডিমের সাদা অংশ ও ১ চা চামচ মধু খুব ভালো করে মেশান। খুব ভালো করে মিশে গেলে, মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায় আলতো ঘষে লাগিয়ে নিন। এভাবে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। ২ ঘণ্টা পর একটি মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো ভাবে ধুয়ে নিন। পিঁয়াজ ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলের বৃদ্ধির সবচাইতে পুরনো ও প্রাচীন পদ্ধতির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পিঁয়াজের ব্যবহার। পিঁয়াজ সালফারের একটি বেশ ভালো উৎস। পিঁয়াজের রসের সালফার মাথার ত্বকের কোলাজেন টিস্যু উৎপাদনে সহায়তা করে। ফলে নতুন চুল গজায়। পদ্ধতিঃ একটি লাল পেঁয়াজ নিন। লাল পেঁয়াজে সালফারের পরিমাণ বেশি থাকে। তারপর পেঁয়াজটি কুচি করে কাটুন ও ভালো করে পাটায় থেঁতলে নিন। একটি নরম পাতলা কাপড়ে এই পেঁয়াজ রেখে চিপে রস বের করে নিন। তারপর এই পেঁয়াজের রস সরাসরি মাথার ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রাখুন। তারপর মৃদু কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ দিন ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। বাড়তি পাওনা হিসাবে দূর হবে খুশকি ও অন্যান্য সমস্যা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
rupomacom

Call

নিয়মিত হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন

হেয়ার মাস্ক সম্পর্কে হয়ত এখন কাররই অজানা নেই । চুলের আর্দ্রতা ফিরিয়ে এনে চুলকে সজীব আর সুন্দর করে তোলে । তাই আপনার উচিৎ প্রতি দু’সপ্তাহ পর পর হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করা । আর ঘরোয়া ভাবেই বানিয়ে ফেলুন হেয়ার মাস্ক । এজন্য ডিমের কুসুম, মধু আর দই একসাথে মিশিয়ে এই প্যাকটি তৈরি করে চুলে লাগিয়ে ফেলুন এতে চুলের মসৃণতা বাড়বে । চাইলে আভোকাডো আর কলার মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন এতে করে রুক্ষতা ও জটপাকানো চুলের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে । আপনি চাইলে বাজারে বিক্রিত মাস্কও ব্যবহার করতে পারেন । আর ঝলমলে ঘন চুল চান ? তাহলে ডিম, মধু ও বিয়ার ক্যাসট্রল অয়েলের মাস্ক ব্যবহার করুন ।

নারী জীবনের নানা সমস্যার সমাধান পেতে ঘুরে আসতে পারেন আমাদের ফেইসবুক পেজে অথবা আমাদের ওয়েবসাইটে 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ