আমার s.s.c পরিক্ষার আর মাত্র ১৮ দিন আছে।।।আমি এই ১৮ দিন কিভাবে পড়লে খুবই ভাল রেজাল্ট করতে পারবো।।।।আমি সাইন্স(science )নিয়ে পড়িতেছি।।।।ভাই আপনারা একটু ভালকরে বুঝে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমাকে সাহায্য করবেন।।।।ভাই আপনার ভাল পরামর্শে আমার ভাল একটা রেজাল্টের সাহায্যকারি হতে পারে।।।।।।।।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
ShiponChy

Call

যেহেতু আপনার হাতে আর বেশিদিন সময় নেই, তাই আপনার জন্য পরামর্শ হল। আপনি এই পর্যন্ত যা যা পড়েছেন তা যতটুকু সম্ভব ভালভাবে রিভাইস দিয়ে নিন। সময় যেহেতু নেই, তাই অন্য নতুন কিছু পড়াটাও উচিৎ হবেনা। মাথায় কোন টেনশন রাখা যাবেনা। যা রিভাইস দিবেন ভালভাবেই দিবেন। বিশেষ করে ফিজিক্স এর ম্যাথ, সূত্র। কেমিস্ট্রির ইম্পরট্যান্ট রিয়েকশন গুলো, ম্যাথ গুলো। বাইয়োলজির ইম্পরট্যান্ট টপিক গুলো। হাইয়ার ম্যাথ এর ইম্পরট্যান্ট চাপ্টারগুলো। সাথে অন্যান্য সাবজেক্ট গুলো তো থাকবেই। তবে চেষ্টা করবেন, জটিল বিষয় গুলো আগেই রিভাইস দিয়ে নিতে। এরপর যদি হাতে সময় থাকে, তবে বাদ পড়া ইম্পরট্যান্ট কোন টপিক থাকলে তা পড়ে নিতে হবে। সর্বোপরি নিজের আত্ন বিশ্বাস মজবুত রাখতে হবে। ফলাফল ভাল করার জন্য ভাল পড়ালেখার সাথে সাথে, আল্লাহর সহায়তাও দরকার। তাই নিয়মিত নামাজ পড়ে আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করুন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

গড়িমসি না করে পড়া আগের চেয়ে দিগুন করে ফেলুন দরকার হলে প্রতিঙ্গাবদ্ধ হয়ে পড়া শুরু করুন। আর মোবাইল ফোন পড়ার সময় বন্ধ রাখুন। বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। যেহেতু সময় অনেক কম তাই আপনার পড়ার ইচ্ছাই পরিক্ষায় ভালো রিজাল্ট এনে দিতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা। কতাই আছে শিক্ষা জীবন বড় সুখের জীবন জদিনা থাকত পরীক্ষা। আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো, আড্ডা সবইকে অনেক ভালো লাগে। কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর করবে না। ১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায় এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ, আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার কার্যকর একটি উপায়। ২. সময় বের করুন সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে আরো সহজ, এবং অনেক ভাল। ৩. শিক্ষকদের সাতে দেখা করুন আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট করা সম্ভম। ৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন? অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে সুবিধা হবে। ৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন। বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু। ৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার, বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময় অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান। ৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে বন্ধুরা একসাতে বা আপনি একাই পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক পরীক্ষা মূল পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে থাকে। ৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না। হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন। একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে। ৯. গড়িমসি করবেন না যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান। দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আঠারো দিনে নতুন করে কোনকিছু পডার দরকার নাই। এ যাবত আপনি যা পডেছেন তাই রিভিশন করুন। আর অযথা অনলাইনে সময় নষ্ট করবেন না। এই কদিন শুধু পডা আর পডা। আপনার ভাল রেজাল্ট কামনা করি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
shuvoshek

Call

আমি এক জন সাইনসের ছাএ তোমার জুনিয়ার তবু বলছি এই কয় দিন বাহিরে আড্ডা দিয়ো না যতটুকু সম্ভব মূল বই রিভাইস দেও ৷ মনে রাখবে বেশি রাত জাগবে না এতে শরিরীল খারাপ হতে পারে ৷ পাদাথ বিঞ্জান হোক আর অংক সূএগুলো প্রতিদিন একবার হলেও দেখবে ধন্যবাদ ভাইয়া

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যেহেতু মাত্র ১৮ দিন সময় আছে আপনার কাছে সেহেতু,সব কিছু বাদ দিয়ে পড়ায় মনযোগ দিন। রুটিন তৈরি করুন সেই অনুযায়ি পড়া চালিয়ে যান আশা করি ভাল রিজাল্ট করতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

তুমি এক কাজ করতে পার যে গুলা এত দিন পরেছ। সেই গুলাই ভালো করে দেখ তে থাকো। নতুন করে আর কিছু মুখস্থ করার দরকার নাই। যদি করতে যাও তাহলে হবে না। শুধু সময় নষ্ট হবে। বেশি বেশি করে বই এর ভিতোরের রাডিং গুলা পরবে। Try করবে যে 40 টা mcq ই যেন সঠিক হয় বা করতে পারি। ইনসা আল্লাহ্ তোমার exm valo hobe.

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ