Answered Sep 26, 2019
নিজের কাজের জন্য তৃতীয় পক্ষের নিকট দায়বদ্ধতাই সৃষ্টি করে জবাবদিহিতা।
বুদ্ধিবৃত্তিক কাজের মাধ্যমে যে সম্পদ সৃষ্টি হয় তাকে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ বলে।
কারবারের মোট সম্পদ থেকে তৃতীয় পক্ষের দাবি বাদ দিলে থাকে মালিকানা স্বত্ব।
ধারে পণ্য বিক্রয়ের ক্ষেত্রে বিক্রেতা বিক্রয়কৃত পণ্যের মূল্যের জন্য চালানসহ বিল দাখিল করে ক্রেতার নিকট।
বাকিতে ক্রয়কৃত পণ্য বিক্রেতার নিকট ফেরত পাঠানোর সময় ক্রেতা কর্তৃক বিক্রেতার নিকট যে চিঠি প্রেরণ করা হয় তাকে বলা হয় ডেবিট নোট.
প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট পক্ষ ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ সর্বদা সমান হবে।
বিপক্ষের নিকট থেকে বল কে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা কে ট্যাকলিং বলে
কোম্পানি নিবন্ধনের জন্য কোম্পানির প্রবর্তকগণ নিবন্ধকের নিকট আবেদন করে
অ্যানড্রয়েডে তৃতীয় পক্ষের প্রবেশ বা ব্যবহার বন্ধের জন্যেও বিভিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। প্যাটার্ন লক, পিন, পাসোয়ার্ড, ফিঙারপ্রিন্ট ব্যবহার করে তৃতীয় পক্ষের ব্যবহার কমানো যায়।
প্রতিষ্ঠানের মোট সম্পদের ওপর তৃতীয় পক্ষের দাবি হল- দায়
বিজ্ঞানের ভাষায় কাজের অর্থ ও দৈনন্দিন জীবনে কাজের অর্থ ভিন্ন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন