Answered Sep 26, 2019
হিসাব সংরক্ষণে সুনির্দিষ্ট নীতির অভাবের জন্য দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি বিকশিত হয়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির উৎপত্তিকাল ১৪৯৪ খ্রিষ্টাব্দ।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি হল হিসাবরক্ষণের ভিত্তি।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা হলো পূর্ণাঙ্গ হিসাব,গাণিতিক নির্ভুলতা,লাভ-লোকসান নিরূপণ।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে লেনদেনগুলো শ্রেণিবিন্যাস করে পৃথকভাবে লিপিবদ্ধ হয় খতিয়ানে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি প্রতিটি লেনদেনকে প্রভাবিত করে দুটি হিসাব খাত।
লুকা প্যাসিওলি ১৪৯৪ সালে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি ব্যাখ্যা করেন।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি ছাড়াও আমাদের দেশে একটি বিশেষ সুপরিচিত পদ্ধতির প্রচলন রয়েছে সেটি হলো একতরফা দাখিলা পদ্ধতি।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি পরিমাপযোগ্য হয় আর্থিক মূল্যে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুসরণ করার ফলে রেওয়ামিলের উভয় দিকের যোগফল মিলে যায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির দ্বৈতসত্তা নীতির ওপর করা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন