Answered Sep 27, 2019
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি ছাড়াও আমাদের দেশে একটি বিশেষ সুপরিচিত পদ্ধতির প্রচলন রয়েছে সেটি হলো একতরফা দাখিলা পদ্ধতি।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির উৎপত্তিকাল ১৪৯৪ খ্রিষ্টাব্দ।
হিসাব সংরক্ষণে সুনির্দিষ্ট নীতির অভাবের জন্য দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি বিকশিত হয়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি হল হিসাবরক্ষণের ভিত্তি।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা হলো পূর্ণাঙ্গ হিসাব,গাণিতিক নির্ভুলতা,লাভ-লোকসান নিরূপণ।
গাণিতিক নির্ভুলতা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির একটি সুবিধা।
সঠিক কর নির্ধারণ দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা।
গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা প্রকাশ করে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির অন্যতম সুবিধা জানা যায় দেনা ও পাওনা।
সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষ ডেবিট এবং সুবিধা প্রদানকারী পক্ষ ক্রেডিট হয়, এটা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য বা মূলনীতি।
দেনাপাওনা জানা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির একটি সুবিধা।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন