আপনি যে ব্যক্তিকে নামাজি বানাইতে চান,প্রথমত আপনাকে এই ব্যক্তির সাথে মুহাব্বত গরে তুলতে হবে, কেননা অনুগত্তের মুল মেরুধন্ড হলো মুহাব্বত, যখন মুহাব্বত হয়ে যাবে তখন আপনার কাজ শুড়ু করেন, আপনি তার নাম ধরে সম্মোধন করবেন যেমন যায়েদ ভাই তারপর বলবেন আপনি কখন ফ্রি থাকেন সে যখন বলবে আমি অই সময় ফ্রি থাকি অই সময়টা আপনি কাজে লাগান, হা তার কাছ থেকে আপনি কয় মিনিট সময় নিবেন সেটা তার কাছ থেকে জেনে নিন সে যদি বলে ১০ মিনিট, তাহলে আপনি প্রতিদিন মসজিদে অথবা কোন নিরব জায়গায় ১০ মিনিট সময় নামাজের ফজিলত সম্বলিত হাদিস গোলো সুনান, ইনশাআল্লাহ আপনি সফল হবেনি হবেন
নামাজের প্রতি আগ্রহ করার উপায়
নামাজের উপকারীতা ও অপকারীতা সম্পর্কে তাকে অবগত করুন
★
হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রাযি. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ইসলাম ও কুফরের মাঝে পার্থক্য হল নামায ছেড়ে দেয়া। অর্থাৎ নামায ছেড়ে দেয়া একজন মুসলিমকে কুফর ও শিরক পর্যন্ত পৌছে দেয়। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮২)
রাসূলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেন, ‘যে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে নামায ছেড়ে দেয় আল্লাহ তা’আলা তার থেকে নিজের জিম্মাদারী উঠিয়ে নেন’। (বুখারি-১৮, ইবনে মাজাহ-৪০৩৪, মুসনাদে আহমদ-২৭৩৬৪)
★