ক্রয় বিক্রয় হয় কিলোওয়াট ঘন্টায়। যেমন আমরা বাসাবাড়িতে যেভাবে হিসাব করি যে ১০০০ ওয়াট বা ১ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ ১.    ঘন্টা চললে এক ইউনিট হয়। এভাবেই হিসেবে করাহয়।

বিদ্যুৎ কেন্দে জেনারেটরের মাধ্যমে যে ভোল্টেজ উৎপাদন হয় তাকে পর্যায়ক্রমে আরো বর্ধিত করাহয়। তারপর আবার পর্যায়ক্রমে কমিয়ে এনে কন্জুমার বেধে তা ডিস্টট্রিবিউশন করা হয়। এটা হচ্ছে ট্রন্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন। 

ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশনের আবার কিছু ভাগ আছে যেমন, 

১৩২, ২৩০, ৪০০ কেভি লাইনকে প্রাইমারি ট্রান্সমিশন লাইন বলে। (উতপাদন কেন্দ্র থেকে দূরবর্তী স্টেশন পর্যন্ত)

৩৩, ৬৬ কেভি লাইনকে সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন লাইন বলে। (স্টেশন থেকে সাবস্টেশন পর্যন্ত)

১১, ৬.৬, ৩.৩ কেভি লাইনকে প্রাইমারি ডিস্ট্রিবিউশন লাইন বলে। (সাবস্টেশন থেকে যেকোন  বড় বড় কল-কারখানা পর্যন্ত)

৪৪০, ২২০ ভোল্টেজ লাইনকে সেকেন্ডারি ডিস্ট্রিবিউশন লাইন বলে। (বাসা বাড়ির জন্য)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ