শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ইন্টারনেট থেকে আয় করার হাজারো রাস্তা আছে , আপনি যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন, এর জন্য আপনার থাকতে হবে দক্ষতা আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স, আর্টিকেল লেখা, অনলাইন মার্কেটি করতে পারেন তা হলে খুব সহজে আয় করতে পারবেন, তাছাড়া গুগল এডসেন্সে কাজ করে ও সফলতা করতে পারেন এর জন্য অনেক সাইট আছে, যেমন ঃ Odesk, Microwork, Fiverr , 99Degin ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রযুক্তির উন্নতির কারণে আমরা আস্তে আস্তে এর উপর নির্ভর হয়ে পড়ছি। এখন সবকিছুই আপনি ঘরে বসেই করতে পারেন বা পেতে পারেন। পড়া, সিনেমা দেখা, টিভি দেখা, কেনা-বেচা প্রভৃতি সবই এখন সম্ভব অনলাইনের মাধ্যমে। আর একারনেই অনলাইনে অনেক রকম কাজের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে যেখান থেকে আয় করা সম্ভব। কাজের ধরণ এবং চাহিদা, সময় প্রভৃতির উপর আয় এবং এর পরিমাণ নির্ভর করে। কাজের ক্ষেত্রগুলো: ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট গ্রাফিক ডিজাইন সফটওয়্যার ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট অ্যাপস তৈরির মাধ্যমে এসইও এর মাধ্যমে অন্যান্য ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট প্রযুক্তি নির্ভরতার কারণে বিভিন্ন রকম ব্যবসা, পন্য কেনা-বেচা করা, পড়ার টিউটোরিয়াল, পন্যের মার্কেটিং এর বিজ্ঞাপন, প্রচারণামূলক ভিডিও প্রভৃতি অনলাইন কাজের জন্য ওয়েব সাইটের প্রয়োজন। একটি ওয়েব সাইট বানানোর জন্য এবং ব্যবহার উপযোগী করার জন্য ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর কাজ জানা আবশ্যক। ডিজাইন: ওয়েব ডিজাইন বলতে মূলত কোডিং করে সাদা পেজকে একটি সাইটে রূপান্তরিত করার পরে তা ডিজাইন করা। এটি বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের মাধ্যমে করা হয়। যেমন- HTML, CSS, Word Press, Java, J-query প্রভৃতি। এসব ডিজাইন বিভিন্ন আঙ্গিকে করতে হয়, এবং লেখা কিভাবে থাকবে, ছবির সাইজ, বিজ্ঞাপনের মাপ প্রভৃতি সব বিষয় নিয়ে ডিজাইনারদের পরিকল্পনা করে নিতে হয়। ডেভেলপমেন্ট: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলতে মূলত বুঝি একটি ওয়েব ডিজাইন করার পরে এর জন্য বিভিন্ন রকমের এপ্লিকেশন তৈরি করতে হয়। যেমন- সাইন আপ, লগ ইন সিস্টেম, ইমেজ ম্যানিপুলেশন, ওয়েব এপ্লিকেশন, ফাইল আপলোড করে ডেটাবেসে সেভ করা প্রবৃতি। এসব এপ্লিকেশন ছাড়াও ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী হয়ত আপনাকে এমন কিছু এপ্লিকেশন তৈরি করতে হতে পারে যা হয়ত পূর্বে কেউ তৈরি করেনি। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এসব ক্ষেত্রে আয়ের পরিমাণ কেমন হতে পারে। গ্রাফিক ডিজাইন: যদি আঁকার শখ থাকে, সেক্ষেত্রে অনলাইনে কাজের জন্য এইদিক আপনার জন্য পারফেক্ট বলে আমি মনে করি। আমি এই লাইনে কাজ করে দেখেছি, এটা এতই উপভোগ্য যে আপনার সময় কিভাবে চলে যাবে তা আপনি বুঝতেই পারবেন না। এতে কাজের ক্ষেত্রগুলো: নতুন ডিজাইন তৈরী: নতুন কোন ডিজাইন তৈরীতে প্রয়োজন দক্ষতা। একেবারে কোন কাজেই দক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। সেজন্য নিয়মিত চর্চার প্রয়োজন। প্রাথমিক অবস্থায় অন্য কারো ডিজাইন তৈরির চেষ্টা করতে পারেন। এভাবে ৫০-১০০ টি ডিজাইন যদি দেখে তৈরী করতে পারেন, তবে আপনি নিজেই নতুন ডিজাইন তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই। লোগো ডিজাইন: বিভিন্ন অফিস বা ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি হল লোগো। একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি বৃদ্ধিতে লোগো খুবই গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ কারণেই নিত্যনতুন লোগো তৈরির জন্য দক্ষ লোকের প্রয়োজন হয়। এছাড়া পুরানো লোগো অনেক সময় রিডিজাইন করার দরকার হয়। ব্যানার ডিজাইন: একটি প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা চালানোর জন্য ব্যানার খুবই গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর মাধ্যমে কোম্পানির কাজের ধরণ এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরা হয় যাতে ঐ প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পায়। সুতরাং ব্যানারের আকার, কালার, তথ্য প্রভৃতি কাজের জন্য গ্রাফিক ডিজাইনার আবশ্যক। প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধির সাথে সাথে এ কাজের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিউজপেপার ও ম্যাগাজিন: আপনার হাতের পত্রিকার বা ম্যাগাজিনের পাতা উল্টানোর সময় কখনও কি মনে হয়েছে,সেটা তৈরী করতে কতজন লোকের ভূমিকা আছে, যার দাম হয়ত ৫-৫০ টাকার মধ্যে? আসলেই অবাক লাগে, যখন দেখি, কেউ হয়ত আর্টিকেল লিখছে, কেউবা ছবি পরিবর্তন বা ডিজাইন করছে, কেউ হয়ত লেখা এবং ছবির মাপ নির্ধারণ করছে। ।এখানে গ্রাফিক ডিজাইনার দের চাহিদা কতটুকু তা তো বুঝতেই পারছেন। এনিমেশনের মাধ্যমে: টেলিভিশনে কার্টুন বা এনিমেশন সিনেমা কতটুকু জনপ্রিয় তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। টম এন্ড জেরিকে বা ডোনাল্ড ডাককে বা মিনাকে চিনেনা এরকম লোক খুব কমই আছে। কার্টুন বা এনিমেশনের চরিত্র বা রূপগুলো তৈরি করেন গ্রাফিক ডিজাইনাররা। পরবর্তীতে বিভিন্ন সফটওয্যারের মাধ্যমে তাদেরকে জীবন্ত করা হয়। সফটওয়্যার ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট: এটি অনেকটা ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের ন্যায়। এর জন্যও মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ডেটাবেস ল্যাঙ্গুয়েজ প্রভৃতি জানতে হবে। এছাড়া দৃষ্টিনন্দনীয় করার জন্য গ্রাফিকের কাজও জানা আবশ্যক। আবার দুই ভাবে এটি তৈরি করা যায়। স্ট্যাটিক: ওয়েব বা সফটওয়্যার পেজের কোন কিছু পরিবর্তন করতে চাই, অর্থ্যাৎ সংযুক্ত করতে চাই, অথবা বাদ দিতে চাই,কিন্তু সেটা করতে কোডিং এ যেয়ে পরিবর্তন করতে হয়, সেটাই স্ট্যাটিক পেজ। ডাইনামিক: এক্ষেত্রে পরিবর্তন করার জন্য কোডিং পেজে যাওয়ার প্রয়োজন পড়েনা, সরাসরি পেজ থেকেই পরিবর্তন করা যায়, এটাই ডাইনামিক পেজ। অ্যাপস তৈরির মাধ্যমে: এপ্

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ