স্বাভাবিকভাবে খেলার পরিসমাপ্তি না হলে বা ফলাফল নির্ধারণে ব্যর্থ হলে এ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক প্রয়োগ করা হয়। ডি/এল মেথড বা ডার্কওয়ার্থ- লুইস পদ্ধতি ধারণাটির প্রবর্তক হচ্ছেন দুই ইংরেজ পরিসংখ্যানবিদ - ফ্রাঙ্ক ডাকওয়ার্থ এবং টনি লুইস। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির প্রধান উপাদান হচ্ছে রিসোর্স বা সম্পদ। প্রত্যেক দল দুইভাবে সম্পদ বৃদ্ধি করতে পারে। তন্মধ্যে যতটুকু সম্ভব রান বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে-একটি দলের নির্দিষ্টসংখ্যক ওভারকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো এবং দলে কয়টি উইকেট বর্তমান রয়েছে। ইনিংসের যে-কোন সময় দলের রান করার সক্ষমতা নির্ভর করে এ দু'টি বিষয়ের উপর। পূর্বেকার খেলাগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে, ওভার এবং উইকেটের সাথে একনিষ্ঠ সম্পর্কের উপর নির্ভর করে দলের মোট রান সংখ্যা নির্ধারিত হয়। এই একনিষ্ঠ সম্পর্ক বা ঐক্যসূত্রের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ডাকওয়ার্থ- লুইসের কার্যাবলী। সূত্র- উইকিপিড়িয়া।