শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

এ রশ্মি সরলরেখায় গমন করে। এটি অত্যধিক ভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন। এক্সরে তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ, তড়িৎক্ষেত্র বা চৌম্বকক্ষেত্র দ্বারা এটি বিচ্যুত হয় না। এটির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য খুব ছোট, কম্পাংক খুব উচ্চ। সাধারণ আলোর ন্যায় এক্সরের প্রতিফলন, প্রতিসরণ, ব্যতিচার, অপবর্তন ও সমাবর্তন  হয়ে থাকে। ফটোগ্রাফিক প্লেটের উপর এর প্রতিক্রিয়া আছে। এ রশ্মির আলোক তড়িৎ ক্রিয়া আছে। জিঙ্ক সালফাইড, বেরিয়াম প্লাটিনোসায়ানাইড প্রভৃতি পদার্থে এ রশ্মি প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে। এটা আয়ন সৃষ্টিকারী বিকিরন। এটি আধান নিরপেক্ষ। এক্সরে অদৃশ্য। সাধারণ আলোক রেটিনায় পড়লে দৃষ্টির অনুভুতি জন্মায় কিন্তু এদের ক্ষেত্রে এমন হয় না। এক্সরে রশ্মি তীব্রতা ব্যস্তানুপাতিক সূত্র মেনে চলে। এটি জীবন্ত কোষকে ধ্বংস করতে পারে। এটি প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে। এটি আলোর বেগে অর্থাৎ প্রায় 3×108 ms-1বেগে গমন করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এ রশ্মি সরলরেখায় গমন করে। এটি অত্যধিক ভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন। এক্সরে তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ, তড়িৎক্ষেত্র বা চৌম্বকক্ষেত্র দ্বারা এটি বিচ্যুত হয় না। এটির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য খুব ছোট, কম্পাংক খুব উচ্চ। সাধারণ আলোর ন্যায় এক্সরের প্রতিফলন, প্রতিসরণ, ব্যতিচার, অপবর্তন ও সমাবর্তন  হয়ে থাকে। ফটোগ্রাফিক প্লেটের উপর এর প্রতিক্রিয়া আছে। এ রশ্মির আলোক তড়িৎ ক্রিয়া আছে। জিঙ্ক সালফাইড, বেরিয়াম প্লাটিনোসায়ানাইড প্রভৃতি পদার্থে এ রশ্মি প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে। এটা আয়ন সৃষ্টিকারী বিকিরন। এটি আধান নিরপেক্ষ। এক্সরে অদৃশ্য। সাধারণ আলোক রেটিনায় পড়লে দৃষ্টির অনুভুতি জন্মায় কিন্তু এদের ক্ষেত্রে এমন হয় না। এক্সরে রশ্মি তীব্রতা ব্যস্তানুপাতিক সূত্র মেনে চলে। এটি জীবন্ত কোষকে ধ্বংস করতে পারে। এটি প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে। এটি আলোর বেগে অর্থাৎ প্রায় 3×108 ms-1বেগে গমন করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ