হাদিস শরীফ-এর ছহীহ্ কিতাবে
বর্ণিত রয়েছে যে, “হযরত
ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহুম হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
উনাকে খরগোশের গোশত হাদিয়া
দিলে তিনি তা গ্রহণ করেছেন,
খেয়েছেন এবং খেতেও বলেছেন।”
এ বর্ণনা থেকে প্রমাণিত হয় যে,
খরগোশের গোশত খাওয়া কেবল
হালালই নয় বরং সুন্নতেরও
অন্তর্ভুক্ত। উল্লেখ্য, খরগোশের পা হরিণ বা গরু-ছাগলের মতো হোক কিংবা বিড়ালের মত হোক উভয় প্রকার পা বিশিষ্ট খরগোশই খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল বলে ফতওয়া দেয়া হয়েছে। আরো উল্লেখ্য যে, শরীয়তে খরগোশের গোশত খাওয়া হালাল। এটাকে যদি কেউ নাজায়িয বা হারাম বলে তাহলে শরীয়তে বর্ণিত হালালকে হারাম বলে সাব্যস্ত করা হয়। আর আক্বাইদের কিতাবে উল্লেখ রয়েছে, “কেউ যদি শরীয়তের কোন হালালকে হারাম বলে তাহলে তা সম্পূর্ণ কুফরী হবে।”
আর এটা শুধু হানাফী মাযহাবেই
নয় বরং হানাফী, শাফেয়ী,
হাম্বলী, মালেকী প্রত্যেক
মাযহাবেই হালাল বলে ফতওয়া
দেয়া হয়েছে।
দলীলসমূহঃ
(১) তিরমিযী
(২) আবূ দাউদ
(৩) নাসাঈ
(৪) ইবনে মাযাহ্ ইত্যাদি ।