সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এর জন্য সমগ্র বিশ্বে যে ওয়েব সাইটটি বহুল আলোচিত এবং জনপ্রিয় তা হচ্ছে……; আমার মনে হয় অনেকেই উত্তর পেয়ে গেছেন, তার পরেও বলছি এটা হচ্ছে ফেসবুক। ফেসবুক নিয়ে সমগ্র বিশ্বেই নানা ধরণের আলোচনা, গবেষণা, সমালোচনা চলছে, আমার মনে হয় ভবিষ্যতেও চলবে। আমরা যারা ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত আছি তাদের কাছে এটা যে কতটা জনপ্রিয় আমি না কললেও আপনারা বুঝে গেছেন। …………………………………………………………….. ফেসবুকের কর্যক্রম আজ নাইবা বর্ণনা করলাম, একটু অন্য রকম কিছু বলা যাক। যেহেতু ফেসবুক আমাদের খুবই প্রিয়, তাই জনসম্মুখে যখনই ফেসবুক নিয়ে কথা হয়, তখন ফেসবুক সম্পর্কে সবার কাছ থেকে অনেক ভাল অভিমত পাওয়ার কথা; কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, হয়তবা আপনি নিজেও সুযোগ পেলে ফেসবুকের দুই চারটা গুণাবলি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে থাকেন; যাকে ইংরেজিতে বলা হয় “backbite” আর বাংলা ভাষায় বলা হয় “নিন্দা করা”।কি মিথ্যা বললাম একবার বুকে হত দিয়ে চিন্তা করুন। আচ্ছা! ফেসবুকের কার্যক্রম কি আসলেই ভাল? আমাদের কি ফেসবুক ব্যবহার করা উচিৎ? ফেসবুক কি সত্যিই আমাদের সাহায্য করে? অন্যদিকে, ফেসবুকের কার্যক্রম সত্যিই কি খারাপ? আমাদের কি ফেসবুক ব্যবহার করা বন্ধ করা উচিৎ? ফেসবুক কি সত্যিই আমাদের ক্ষতি করে? ফেসবুক কি আমাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে? ফেসবুক কি আমাদের ক্ষতি করে? ফেসবুক কি আমাদের ক্ষতি করে? এ প্রশ্নটির অনেকেই অনেক ধরণের উত্তর দিয়ে থাকেন যা ভাল হতে পারে আবার মন্দও হতে পারে। অনেকেরই অভিমত ফেসবুক ভাল নয়, এটা সময় নষ্ট করে।এজন্য সিরিয়া, চায়না এবং ইরানে ফেসবুক সম্পূর্ণরূপে কার্যকর নয়। আবার অনেকেই বলে থাকেন ফেসবুক অসামাজিক কার্যকলাপ, প্রতারণা,সম্পর্ক নষ্ট,বিবাহ বিচচ্ছেদ,মানষিক বিকৃতি এবং বিভিন্ন ধরণের অনাকাংক্ষিত দূর্ঘটনার অন্যতম কারণ। সংবাদ পত্রেও এ ধরণের খবর প্রয়ই আসে। ফেসবুককে এ সকল কারণে অনেক সময় বিভিন্ন ধরণের আইনী জটিলতায়ও পড়তে হয়েছে। আবার অন্যদিকে ফেসবুক সম্পর্কে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ আবার অনেক ভাল মন্তব্যও করে থাকেন। বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখা তিনশত মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে এবং প্রতিদিনই নতুন নতুন একাউন্ট তৈরি হচ্ছে। অনেকেরই মতে পুরনো বন্ধু এবং অত্মীয়দের খুজে পাওয়া, সংক্ষিপ্ত সময়ে বন্ধু এবং অত্মীয়দের খবর পাওয়া, কোন বিশেষ ঘটনা সকলের সাথে সহজে শেয়ার করা, প্রবাশী আত্মীয় স্বজনদের যোগাযোগ সাথে যোগাযোগ করা, বিভিন্ন টেকনিক্যাল বিষয়ে পরামর্শ নেয়া, কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করা ইত্যাদি ক্ষেত্রে ফেসবুক আমাদেরকে সাহায্য করছে। প্রকৃতপক্ষে ফেসবুক সম্পর্কে আমরা যত খারাপ খবরাখবর পেয়ে থাকি তার সবই ফেসবুকের অনিয়ন্ত্রিত এবং অবৈধ্য ব্যবহারের ফলেই ঘটে থাকে।এগুলোকে বাদ দিলে এটা আপনিও স্বীকার করবেন ফেসবুক আমাদের জন্য ভাল।তাই আমাদের উচিৎ ফেসবুক বর্জন করা নয় বরং ফেসবুকের অনিয়ন্ত্রিত এবং অবৈধ্য ব্যবহার কিভাবে বন্ধ করা যায় সে বিষয়ে মতামত উপস্থাপন করা। ……………………………………………………………………………….. আজ এখানেই শেষ করছি। সকলের জন্য শুভ কামনা রইল।
ফেসব্যকে অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে আমরা রাগের মাথায় অনেক সাথেই ফেসবুকে খারাপ কথা বলি বা অশালিনন আচরন করি যার ফকে পরবতিতে নানান ধরনের সমস্যায়য় পরি।অনেক সময় ফেসবুকে প্লেজারিজম করে থাকি মানে অন্যের পোস্ট করা তথ্য নিজের নামে ফেসবুকে ছেড়ে দেই এ ধরনের কাজে যে কোন সময় বড় ধরনের বিপদ হতে পারে।আবার আরেকটি নতুন আইন হয়েছে যে কোন আবোল তাবোল পোস্ট এ লাইক দেওয়া যাবে না দিলে আইনত ব্যাবস্থা নিবে।এগুলো দিক খেয়াল রাখতে হবে
প্রত্যেক ব্যক্তি বা বস্তুর দুইটি দিক থাকে,
১.ভাল এবং খারাপ,
তেমনি একটি ফেসবুক,
যেমন সামজিক জীবনে কিছু উপকার ফেলেও
এর কিছু ক্ষতি ও রয়েছে,
তবে সাধার ব্যবহার কারি ক্ষতি নাই বলেই চলে
অার যদি কেউ ফেসবুকের উপর অাসক্ত হয় তাহলে
অনেক ক্ষতি অাছে।
যেমন:ফেসবুক দিয় অসামাজিক কাজ করা,
কেউ কেউ অাবার ফেসবুক অাসক্ত হয় পড়ে,
এতে অনেক সময় নষ্ট,
অর্থ ব্যয়,
অতিরিক্ত ব্যবহার এর ফলে চোখ এবং স্বাস্থ্যের
ক্ষতি হয়,
কাজের ক্ষতি,পড়া লেখার ক্ষতি,
স্মৃতিশক্তি কমে যায়,
ইত্যাদি ক্ষতি রয়েছে,