হাতের রক জাগার কারন কি?

উক্ত আমলের প্রমাণে কোন দলীল পাওয়া যায় না। অনেকে সূরা ক্বাফ-এর ২২নং আয়াত ‘লাক্বাদ কুনতা... পাঠ করে স্বীয় চোখ মাসাহ করেন। উক্ত মর্মেও কোন হাদীছ পাওয়া যায় না

আজকাল হাত ও পায়ের যত্ন বলতে আমরা পেডিকিউর ও মেনিকিউরকেই বুঝে থাকি। পেডিকিউর ও মেনিকিউর করার জন্য সবসময় বিউটি পার্লার যাওয়ার সময় সকলের পক্ষে হয়ে ওঠে না। আমরা যদি জানি কিভাবে...

নির্দিষ্ট হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের এই লোম উঠে থাকে.. বাজারে অনেক ক্রিম পায়া যায়, যেগুলো ব্যাবহারে লোম দূর করা সম্ভব.. তবে লোম ওঠা বন্ধ করা যায় না..

গরম পানিতে এক চিমটি চা পাতা দিন, পাতার রং পানিতে ছড়িয়ে পড়লে , কুসুম গরম পানিতে হাত ও পা কয়েক মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।

অনেকেরই হাতের কনুই ও পায়ের হাঁটু শরীরের স্বাভাবিক রং থেকে ভিন্ন হয়ে থাকে যা কালো বর্ণের । এবং এটি অনেক পরিচিত সমস্যা যা সৌন্দর্য নষ্ট করে থাকে। হাঁটু দেখা না...

এটি শীতকালের সমস্যা হলেও, অন্য ঋতুতেও দেখা দিতে পারে। এটা কোন ত্বকের রোগের পর্যায়ে পড়েনা। তাই নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিলে এটি দেখা  দেয়না। হাতে শরিষার তেল, গ্লিসারিন, অথবা, জলপাই য়ের তেল ঘুমানোর আগে লাগান সেরে যাবে। 

এটা প্রায় লোককেই দেখেছি, এটি আপনার শরিরগত সমস্যা, তাই বেশি একটা উপকার পাবেন না, এটি নিয়ে বেশি ভাববেন না। প্রয়োজনে একজন ফিজিকেল মেডিসিন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম শিখে নিতে পারেন।

এটা একটা সাভাবিক ঘটনা। শীত কালে অনেকেরি হাতের চামড়া রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য আপনি লোশন ব্যবহার করুন। হাতের ত্বক ভালো থাকবে।

জি ওটার নাম "Fielding Sleeve"  এটা ফিল্ডারদের হাতের সুরক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়।

আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্য এটা হয়।বাতাসের আদ্রতার জন্য হাতের চামড়া খসখসে হয়ে যায় এবং উঠতে থাকে। এর থেকে পরিত্রানের একটা প্রাকৃতিক উপায় হলোঃ পুরো হাত মাখিয়ে গাছের মেহেদী দিন।ভালো হয়ে যাবে।