কম সময়ে মোটা হওয়া ঔষধ লাভের ছেয়ে
ক্ষতি বেশি!!!
তাই এই নিয়ম ফলো করে মোটা হতে পারেন।
1)যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন।
2)একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেতে পারেন।
3)সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে বেশি পরিমানে ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন, তখন পানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না।
4)এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটা হবেন।
6)ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে।
7) সিরাপ সিনকারাটি খেতে পারেন সাস্থের
উন্নতি হবে। 1 মাসে তিনটি বড় সিরাপ
6 চা চামুচ করে দিন দুইবার।
কম সময়ে মোটা হতে চাইলে আপনি 'পিউটন' সিরাপটি খেতে পারেন। এই সিরাপটি আমি নিজে খেয়ে ছিলাম। এই সিরাপটি যত দিন খাবেন ততদিন আপনার প্রচুর পরিমাণে ক্ষুদা লাগবে। এবং অল্প কয়েক দিনে মোটা হবেন। তবে বাস্তব অভিঙ্গতা থেকে বলছি এই ঔষুধটি না খাওয়াই ভালো। কারণ এই ঔষুধ যতদিন খাবেন তত দিন স্বাস্থ্য বাড়বে। খাওয়া বাদ দিলেই আবার কমে যাবে। সুতরাং না খাওয়াই উওম।
ভাই মোটা হওয়াটার এটা করোরই হাতের জিনিস নয় , তবে মোটা হবার মত কিছু খাবার আছে ,যেগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ফ্যাট যা শরির্পোট কে মোটা করতে সাহায্য করে যেমন,পানি বেশি করে খাবেন ,শবজি বেশি বেশি খবেন ,এছারা নিচের নিয়ম মেনে চলুন দেখবেন কাজ হয়েছে -----
১) প্রতিদিন সকালে ফজরের নামাজ পড়ে ঘন্টাখানেক এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন (এ্যারোবিক ব্যায়াম করানো হয় এমন ব্যায়ামাগারে ভর্তি হলে ভালো হয়...তবে এ্যারোবিক ব্যায়ামের সিডি দেখে ও করা যায়)
৩) শরীর ফ্যাট করে এমন খাবার গুলো বেশি বেশি করে খান...একজন মানুষের স্বাভাবিক দৈনিক খাদ্য চাহিদা ২৮০০ ক্যালোরি...সেক্ষেত্রে আপনি চাহিদার অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন করুন...নিয়মিত ব্যায়াম করলে ৪০০০ ক্যালোরি পর্যন্ত খাদ্য চাহিদা সৃষ্টি হতে পারে...এতে আপনার মোটা হতে সহায়তা করবে।
২) খাবারের জন্য মুখে রুচি আনতে এ্যারোষ্টোভিট এম মাল্টিভিটামিন...কক্স মাল্টিভিটামিন...হামদার্দের সিনকরা খেতে পারেন। তবে প্রকৃতিগত ভাবে এই ভিটামিন গ্রহন করতে পারলে বেশি উত্তম...বিভিন্ন ধরনের সবজি/ফল খেতে পারেন।
৩) বিকালে আসরের নামাজ পরে অথবা মাগরিবের নামাজের পরে আরেক দফা ঘন্টাখানেক এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন...শরীর থেকে অঝরে ঘাম ঝড়তে দিন...ঘামে গোসল করে ফেলুন...এতে শরীর মোটা হবার সময় ক্ষতিকারক ফ্যাটগুলো পুরো ঘামের মাধ্যেমে বের হয়ে আসবে...যা আপনাকে স্থায়ীভাবে মোটাত্ব ধরে রাখতে সহায়তা করবে।
৪) দুই বেলা ব্যায়াম করার কারনে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ঘুমের চাহিদা থাকবে চরমে...এশার নামাজের পর পরই ঘুমাতে যান...কমপক্ষে আট ঘন্টা ঘুমান...ঘুমোতে যাবার আগে ফ্যাটযুক্ত আধালিটার গরম দুধ এক চামচ মধু মিশিয়ে খান...সাথে মাল্টিভিটামিন...অধিক ঘুম আপনাকে মোটা হতে সহায়তা করবে।