আমাদের দেশের প্রায় সকল জনগোষ্টি এই গ্যষ্ট্রিক সমস্যার সঙ্গে পরিচিত সন্দেহ নেই। এই সমস্যাটি আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকের হতে দেখা যায়। গ্যষ্ট্রিক নিয়ন্ত্রনে মানুষ বিভিন্ন কর্মনীতি ও চিকিৎসার পথ অবলম্বন করে থাকে। সামগ্রিকভাবে এই রোগে মানুষ বড় সমস্যায় পতিত না হলেও দীর্ঘদিন যাবৎ এই রোগ লালন করলে বা এই রোগ তিব্রতার দিকে ধাবিত হতে থাকলে এবং চিকিৎসা না করালে নিশ্চিত মৃত্যু তার দিকে এগিয়ে আসবে সন্দেহ নেই। খাদ্যনালী ফুটো হয়ে যাওয়া, এপেনডিসাইট, সহ বিভিন্ন জটিলতা পরিপাক ব্যবস্থায় দেখা দিবে সন্দেহ নেই। সুতরাং উচিৎ অবহেলা না করে এই রোগের ব্যপাড়ে সচেতন হওয়া এবং প্রাকৃতিক উপায় উপকরন বিধি ব্যবস্থার মাধ্যমে এই রোগ নিয়ন্ত্রনে রাখা। আমি এমন কিছু কর্ম প্রদ্ধতির পথ বলে দিব যাহা অবলম্বন করলে এই রোগ থেকে আপনারা অনেকটাই মুক্তি পাবেন বলে আমার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা। যদিও আমি ডাক্তার নই তবে আমি আমার জীবনে ডাক্টারি বই পড়েছি এবং ইন্টারনেটে এই বিষয় নিয়ে গবেষনা করেছি। মেডিক্যাল সাইন্স এ নিচের সবগুলো বিষয় উত্তির্ণ নাও হতে পারে। এবং ব্যক্তি বিশেষে এগুলো কাজ নাও করতে পারে। বর্তমান সময়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অনেক শাখা প্রশাখাই উম্মুক্ত হয়েছে, এদের মধ্যে এই সমস্ত বিষয়ে অনেক মতপ্রার্থক্য পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। তবে আপনারা এপ্লাই করে দেখতে পারেন। আর মেডিক্যাল সাইন্স এর কোন কথাই চুরান্ত নয়, বিজ্ঞানের মত প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়। সুতরাং যদি নিচের কোন কথা মেডিক্যাল সাইন্স এ উত্তির্ণ দেখতে না পান তাহলে মনে করবেন সেই সমস্ত বিষয় বিচ্ছিন্ন কোন বিশেষজ্ঞের চিন্তা চেতনা থেকে এসেছে। প্রত্যাহিক জীবনে কয়েকটি ধাপ অবশ্যই অনুসরন করুন। ১। কম পানি পান করার নীতি বর্জন করে পানি বেশি পান করুন। ২। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এবং রাত্রে খাবার পর ইসুবগুল বুসি এক চা চামচ এক গ্লাস পানির সঙ্গে পান করুন। এটা পরিপাক ব্যবস্থার জন্য উপকারী। তবে গ্যষ্টিক ভাল হয়ে যাওয়ার সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। ৩। দুপুড়ে রাত্রে খাবার একটু বেশি খাবেন। পেট খালি থাকে এমন ভাবে খাবার খাবেন না। এই পরামর্শ আমাকে একজন সার্জন বিশেষজ্ঞ দিয়েছে। ৪। ভাজা, পুরা জাতীয় খাবার এবং ফাষ্টফুট জাতীয় খাবার এরিয়ে চলুন। ৫। দুপুড়ে খাবারের সঙ্গে একটি এবং রাত্রে খাবার এর সঙ্গে একটি কাচা মরিচ খাবার অভ্যাস অবশ্যই গড়ে তুলুন। এটা যদি ধরে রাখতে পারেন তাহলে আপনাকে কোনদিন এই রোগের জন্য মেডিসিন খেতে হবে না। এটা অনুসরন আমি নিজে ভাল হয়েছি, এবং আরও অনেকে ! আপনি নিজে এপ্লাই করে দেখতে পারেন। ৬। তরকারীতে তেল কম দিতে বলুন। আমাদের এটা বদ অভ্যাস তরকারীতে তেল বেশি দেওয়া অথচ তরকারীর স্বাদ বৃদ্ধিতে তেলের কোনই ভুমিকা নেই। তরকারীর স্বাদ বৃদ্ধিতে ভুমিকা হল শুধুই মসল্লার। তেলের কোন প্রকার ভুমিকা নেই। তরকারিতে তেল বেশি দিলে সেটা গ্যষ্ট্রিক রোগীদের জন্য বেশি ক্ষতির কারন হয়ে দাড়ায়। অন্যান্যদের তো হয়ই। ৭। টক জাতীয় খাবার সমুহ এরিয়ে চলার চেষ্টা করুন। যেমন, তেতুল, কামরাঙ্গা, লেবু, আচার ইত্যাদি। এগুলো বেশী খেলে গ্যষ্টিক বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। খেলেও কম খাবেন। ৮। সকালে রুটি না খেয়ে ভাত খেলে ভাল হয়। কারন রুটি হল শুকনা খাবার এটা কারো কারো জন্য সমস্যা হতে পারে। ৯। প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন। মুগ ডাল, মাশের ডাল, সলাবুট, সয়া প্রোটিনে প্রোটিন বেশি পাবেন। ১০। গরুর মাংস বেশী না খাওয়াই ভাল। ১০। শাক সবজি খাবার অভ্যাস করুন প্রতিদিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি TAB- DOMPI 1+0+1 খাওয়ার ৩০মিঃ আগে CAP- LANOZOLE 30 1+0+1 খাওয়ার ৩০মিঃ আগে TAB- DINXI 1+0+0 খাওয়ার পরে খেতে পারেন। আশা করি অনেক কমে যাবে। আর পারলে সাথে SYR- ALGASID ২চামচ করে সকালে রাতে খাবার পর খাবেন। এটাই বেটার ট্রিট।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি যত ঔষধ খাননা কেনো,তেমন কোনো স্থায়ী ভালো ফলাফল পাবেন না,যদি আপনি নিয়ম কানুন না মেনে চলেন! কথায় আছে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ শ্রেয়! আপনি একজন গ্যাসট্রোলজিস্টের চিকিৎসা নিন,পাশাপাশি নিয়মিত খাবার খান,ক্ষুদা লাগলে খাবার খান,তেল,ঝাল কম খান,ভাসি খাবার,ভাজা খাবার পরিহার করে চলুন! সকালে,বিকালে ইসুবগুলের ভুসি খান!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ