কান্নার সাথে বিজ্ঞানের সম্পর্ক কি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
avir

Call

কান্নার প্রধান কারণ হল মানসিক, তবে শারীরিক কান্নাও আছে বৈকি। মানুষের কান্নার বা চোখের পানি তিন ধরনের- ১.ব্যাসাল টিয়ার্স ( চোখকে ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে এই কান্না) ২.রিফ্রেক্স টির্য়াস ( চোখের রিফ্রেশের জন্য এমন কান্না) ৩.ইমোশনাল টির্য়াস ( দু:খ কষ্ট অনুভব করার কান্না) ব্যাসাল টিয়ার্স বলতে সাধারণত চোখের ধুলোবালি পরিষ্কারক জলকে বুঝানো হয়। চোখে ধুলো পড়ল আর আপনি চোখটা একটু কচলে নিলেন। এতে যদি আপনার চোখ গড়িয়ে জল বের হয় তবে সেটা ব্যাসাল টিয়ার্স। কম্পিউটার বা মোবাইলকে প্রয়োজনে রিফ্রেশ করে নেন। চোখেও তো রিফ্রেশমেন্ট এর দরকার আছে নাকি! আর এই রিফ্রেশমেন্টের জন্য চোখ থকে যে পানি বের হয় তাই হল রিফ্রেক্স টিয়ার্স। অনেকক্ষণ ধরে আলোর দিকে তাকিয়ে থাকলে বা বেশীক্ষণ অন্ধকারে থাকলে অনেকের চোখ দিয়ে পানি পড়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের মতে ইমোশনাল টির্য়াসে খুব বেশি পরিমাণে থাকে ম্যাঙ্গানিজ নামের এক ধরনের লবণ আর প্রোল্যাক্টিন নামের এক ধরনের প্রোটিন। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এই দু’টো পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে গেলে মানুষ অনেকটা আরাম বোধ করে। আর তাই মন খারাপ হলে আমরা কাঁদলে আরাম বোধ করি বা নিজেদের মন হাল্কা মনে হয়। আর একটি বিষয় হল,শারীরিক ব্যাথা- যার কারণে আমরা কাঁদি। এটাও সেই মানসিক আবেগ থেকেয তৈরি হয়। তবে মানুষের জন্য সুখবর যে, কষ্ট পেলে বা মন খারাপ থাকলে প্রাণী জগতের একমাত্র তারাই কাদঁতে পারে! ইমোশনাল কান্না শারীরিক ব্যাখার বাইরেও কিছু বলার থাকে। বেশিরভাগ সময় আমরা আবেগীয় কান্না কাঁদি- অন্যের সাথে সখ্যতা বাড়ানোর জন্য বা যোগাযোগ রাখার জন্য। যেমন-প্রিয় মানুষটি যখন কাঁদে তখন আমাদের চোখেও পানি চলে আসে কারণ তার সাথে যোগাযোগ ভাল আমাদের। বাচ্চারা কাঁদে,কারণ কথা শিখার আগে এটাই ভাব প্রকাশের মাধ্যম তাদের কাছে। মানুষেরও হতাশা,ভালবাসা,ভাললাগা,দু:খ,ভয় আর প্রয়োজনের তাগিদে কান্না চলে আসে।যারা ভালবাসার মায়ায় জড়িয়ে আছেন প্রিয় জনের সাথে, তাদের কান্নাটা হয়ে যায় বন্ধন শক্ত রাখা আর নিজেদের দু:খটাকে প্রকাশের সহজ মাধ্যমের জন্য। ভাব প্রকাশের জন্য অনেক ভাষা আছে কিন্তু কান্না সার্বজনীন ভাষা। সবাই এটা বোঝে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বিজ্ঞানীদের মতে ইমোশনাল টির্য়াসে খুব বেশি পরিমাণে থাকে ম্যাঙ্গানিজ নামের এক ধরনের লবণ আর প্রোল্যাক্টিন নামের এক ধরনের প্রোটিন। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এই দু’টো পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে গেলে মানুষ অনেকটা আরাম বোধ করে। আর তাই মন খারাপ হলে আমরা কাঁদলে আরাম বোধ করি বা নিজেদের মন হাল্কা মনে হয়। আর একটি বিষয় হল,শারীরিক ব্যাথা- যার কারণে আমরা কাঁদি। এটাও সেই মানসিক আবেগ থেকেয তৈরি হয়। তবে মানুষের জন্য সুখবর যে, কষ্ট পেলে বা মন খারাপ থাকলে প্রাণী জগতের একমাত্র তারাই কাদঁতে পারে! ইমোশনাল কান্না শারীরিক ব্যাখার বাইরেও কিছু বলার থাকে। বেশিরভাগ সময় আমরা আবেগীয় কান্না কাঁদি- অন্যের সাথে সখ্যতা বাড়ানোর জন্য বা যোগাযোগ রাখার জন্য। যেমন-প্রিয় মানুষটি যখন কাঁদে তখন আমাদের চোখেও পানি চলে আসে কারণ তার সাথে যোগাযোগ ভাল আমাদের। বাচ্চারা কাঁদে,কারণ কথা শিখার আগে এটাই ভাব প্রকাশের মাধ্যম তাদের কাছে। মানুষেরও হতাশা,ভালবাসা,ভাললাগা,দু:খ,ভ আর প্রয়োজনের তাগিদে কান্না চলে আসে।যারা ভালবাসার মায়ায় জড়িয়ে আছেন প্রিয় জনের সাথে, তাদের কান্নাটা হয়ে যায় বন্ধন শক্ত রাখা আর নিজেদের দু:খটাকে প্রকাশের সহজ মাধ্যমের জন্য। ভাব প্রকাশের জন্য অনেক ভাষা আছে কিন্তু কান্না সার্বজনীন ভাষা। সবাই এটা বোঝে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ