আপনাকে এই অভ্যাস ছাড়তে হবে ! সাথে আপনাকে পুস্টিকর খাদ্য খেতে হবে,ঐ সব ভাবনা যাতে না আসে তার জন্য আপনাকে পর্ন ছবি দেখা বন্ধ করতে হবে,চটি পড়া বন্ধ করতে হবে,একা সবসময় কম ঘোরাফেরা কম করবে, কারন একা ঘুরলে শয়তান আপনার সাথে থাকবে ঐ সব ভাবনা আপনাকে মনে করিয়ে দেবে! নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারেন, সব সময় পুষ্টিকর খাবার খাবেন সব সময় বিভিন্ন কাজে ব্যাস্ত থাকার চেস্টা করবেন ! আর আপনি "Chaina officinalis" এই ঔষুধ টি হোমিও ডাক্তার থেকে সংগ্রহ করে দৈনিক তিনবার ২ থেকে ৫ টি বড়ি খালি পেটে খাবেন অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন এটা আপনার স্বপ্নদোষ টা কমাতে পারে |
হস্তমৈথুন ছেড়ে দিয়েছেন তো আপনি একটি উত্তম কাজ করেছেন।সাধারণত স্বপ্নদোষ ১ বার হলে তা কোনো রোগের সমস্যাতে পরে না যেহেতু আপনার সপ্তাহে ২-৩ বার স্বপ্নদোষ হয় তাই আপনি একজন ভালো হোমিও ডাক্তারের সাথে আলাপ করে তার পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।আপনি হস্তমৈথুন ছেড়ে দিয়েছেন এখন পুষ্টিকর সমৃদ্ধ খাবার খান। দেখবেন স্বাস্থ্য ভালো হবে।
ভাইয়া এই বয়সে এটাই স্বাভাবিক । তবে যথা সম্ভব যৌন্ চিন্তা ভাবনা থেকে দূরে থাকবেন। কখনো এরকম চিন্তা মাথায় আসলে অজু করে নিবেন (যদি মুসলমান হন) । আর রাতে ঘুমানোর সময় দোয়া দুরুদ পাঠ করে ঘুমাতে যাবেন তবেই এরকমটি কম হবে। তবে এই বয়সে এরকম হওয়াটা কোনো খারাপ কিছু না। বরঞ্চ না হলে চিন্তার বিষয় ছিল। আর এটার সাথে আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি না হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য আপনি ডাক্তারের শরনাপন্ন হতে পারেন।
১) ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রস্রাব করে নিন। যদিও এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয়।তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ কমাতে শরিরকে সাহায্য করে। ২) ঘুমাতে যাওয়ার আগে এককাপ ঋষি পাতা (sage leaves- Google এ search করে দেকতে পারেন। হয়ত এটি আপনার অঞ্চলে ভিন্ন নামে পরিচিত) এর চা পান করলে অতিরিক্ত হস্থমৈথুন জনিত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ৩) অশ্বগন্ধা স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যার উপকরণ সহ সর্বোপরি যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি হরমুন ব্যালেন্স এবং হস্থমৈথুন এর ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশিশক্তি ফিরে পাওয়া ও ছোট খাটো ইঞ্জুরি সারিয়ে তুলতে পারে। ৪) ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন না।যদি সামান্য পরিমাণ প্রস্রাবের লক্ষণও থাকে বিছানায় যাওয়ার আগে প্রস্রাব করে নিন। ৫) রাতে খাবার পর পরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষণ হাটা হাটি করুন। ৬) প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরি খাবার অভ্যাস করুন। ৭) পবিত্র কোরানের ৩০ নাম্বার পারার ” সুরা তারিক” পরে শয়ন করুন। হালকা জিকির এবং অন্যান্য দোয়া পরে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর রহমতে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।