রোজা একটি ফরজ ইবাদত, যেমন: নামাজ, হজ্জ, যাকাত। কিন্তু সেহেরী খাওয়া ফরজ নয়। এটা রাসূলের সুন্নত। রাসূল সেহেরী খাওয়ার জন্য তাগিদ প্রদান করেছেন। ইসলামে সুন্নত, মোস্তাহাব, নফল ইবাদত হচ্ছে মানুষ জন্য বোনাস স্বরূপ। যে যত বেশি আদায় করতে পারবে তার তত সোয়াব। এই সকল আমল সমূহ কেয়ামতের দিন মানুষের ফরজ ইবাদতের ঘাটতি পূরণ করবে। ঘাটতি পূরণ করার পর যা থাকবে, তা তার মর্যাদা বৃদ্ধি করবে। সুতরাং এই সকল ইবাদত হচ্ছে সহায়ক। সেই রকম ইবাদ হল সেহেরী। আর রোজা ভঙ্গের কারণের মধ্যে এটা পড়ে না।