MituShaleh

Call

পশুবলি নিষিদ্ধ করার দাবিতে ২০১০ সাল থেকে হিমাচল হাইকোর্টে অন্তত তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। মামলাগুলি একত্র করে আদালতের ডিভিশন বেঞ্চে তার দীর্ঘ শুনানির পর হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রায় দিয়েছে, রাজ্যের যে কোনও ধর্মীয় স্থানে বা তার আশেপাশের এলাকায় পশুবলি সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। আদালতের ভাস্য ছিল যে ঈশ্বরকে যদি সন্তুষ্ট করতেই হয় তাহলে ফুল বা মিষ্টি দিয়েও তা করা যায়, পশুর রক্তই নিবেদন করতে হবে এমন তো কোনও কথা নেই। উল্লেক্ষ্য হিমাচল প্রদেশ জুড়ে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য মন্দির। এই সব মন্দিরে বছরভর নানা উৎসব-পার্বণে পশুবলি দেওয়ার রীতি খুবই পুরনো। ব্যাপক হারে পশুবলির ফলে বিভিন্ন মন্দিরের পরিবেশ কীভাবে কলুষিত হয়ে উঠেছে, মৃত পশুদের মুন্ডু ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে – এই জাতীয় বিভিন্ন ছবি যখন আদালতে পেশ করা হয়, তখন বলে বিচারপতিরা বিচলিত বোধ করেন। তবে এই রায়ের পর এক শ্রেণীর মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে যে আঘাত লাগতে পারে সে কথা আবেদনকারীরাও মানছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ