প্রশ্ন 1: উচ্ছসরে ইমাম তিলাওয়াত করলে কি সাথে সূরা ফাতিহা পড়া যাবে?
প্রশ্ন 2: নিম্নস্বরে ইমাম তিলাওয়াত করলে কি সাথে সূরা ফাতিহা পড়া যাবে?
প্রশ্ন 3: ফরজ নামায এ 2 রাকাত পর কি সূরা ফাতিহা পড়া যাবে?
ঈমামের সাথে পড়লে আপনাকে পড়া লাগবে না । এক্ষেত্রে উচ্চস্বরে হোক কিংবা নিম্নস্বরে হোক শুধুমাত্র ঈমাম সূরা কেরাত তিলাওয়াত করবে । ফরজ নামাজে চার রাকাতের হলে প্রতি রাকাতেই সূরা ফাতিহা পড়া লাগবে । তবে একাকী নামাজ পড়লে দ্বিতীয় রাকাতের পর এর সাথে অন্য সূরা মিলানোর দরকার নাই ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
সুরা ফাতিহা পড়ার ফযীলত অনেক। ক্রোধ দমনের ক্ষেত্রে এ সুরাটি পাঠের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি এমন একটি সুরা, যা একবার পড়লে তার অন্তরে মহান আল্লাহ তায়ালা ধৈর্য্য ধারণ করার তওফীক দান...
কোন মুসাফির যদি স্থানীয় ইমামের পিছনে নামাযে দন্ডায়মান হয়, তবে কছরের নিয়ত করা জায়েয হবে না। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, مَا أَدْرَكْتُمْ فَصَلُّوا وَمَا فَاتَكُمْ فَأَتِمُّوا...
নামাযে সূরা ফাতিহা পাঠ করার ব্যাপারে বিদ্বানদের থেকে নিম্নরূপ মত পাওয়া যায়।
প্রথম মতঃ নামাযে কখনই সূরা ফাতিহা পাঠ করা ওয়াজিব নয়। স্বরব, নীরব কোন নামাযেই ইমাম, মুক্তাদী, একাকী- কারো জন্য...
নামাযানে- সকলে মিলে সমস্বরে সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী বা অন্যান্য যিকির করা বিদআত। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং ছাহাবীদের (রাঃ) থেকে যেটা প্রমাণিত রয়েছে, তাঁরা ফরয নামায শেষ...
মুক্তাদী যদি এমন সময় নামাযে শরীক হয় যখন ইমাম রুকূর ইচ্ছা করছেন। আর মুক্তাদী সূরা ফাতিহা পূর্ণ করতে পারেনি যদি দু’এক আয়াত বা অনুরূপ বাকী থাকে তবে তা পড়ে নিয়েই...