শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সমযোজী বন্ধন হল এমন এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন যেখানে পরমাণুসমূহ তাদের নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। ইলেকট্রন শেয়ার করা পরমাণুদ্বয়ের মধ্যেকার আকর্ষন ও বিকর্ষনের ফলে যে সুস্থিত ভারসাম্য বল তৈরী হয় তাই সমযোজী বন্ধনের সৃষ্টি করে।image

এখানে দেখুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

দুটি অধাতু পরমানুর মধ্যে কাররই ইলেক্ট্রন ত্যাগ করার প্রবনতা না থাকলে পরমানুদ্বয় তাদের শেষ স্তরের ইলেক্ট্রন শেয়ার করে এক ধরনের বন্ধন গঠন করে যেখানে ইলেক্ট্রন গুলো কোন পরমানুর অধিন না থেকে বন্ধন জোড়ের মধ্যে পরিব্যাপ্ত থাকে। একে সমযোজী বন্ধন বলে। 

যেমন, CO2 এখানে কার্বন বা অক্সিজেন কেউই ইলেক্ট্রন দান করেনা কিন্তু একটি কার্বন পরমানুর দুই পাশে দুটো অক্সিজেন তাদের দুটি করে চারটি ইলেক্ট্রন কার্বনের চারটি ইলেক্ট্রনের সাথে ভাগাভাগি করে। ফলে দুই পরমানুর মাঝে বন্ধনে ব্যবহৃত ইলেক্ট্রন গুলো যুগল সৃষ্টি করে পরিব্যাপ্ত থাকে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সমযোজী বন্ধন হল এমন এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন যেখানে পরমাণুসমূহ তাদের নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। ইলেকট্রন শেয়ার করা পরমাণুদ্বয়ের মধ্যেকার আকর্ষন ও বিকর্ষনের ফলে যে সুস্থিত ভারসাম্য বল তৈরী হয় তাই সমযোজী বন্ধনের সৃষ্টি বাএকাধিক মৌল যখন ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে বন্ধন গঠন করে তখন সেই বন্ধনকে সমযোজী বন্ধন বলে।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ