শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

রক্তচন্দন, পুদিনাপাতা ও পাথরকুচি পাতা কিডনী রোগের উৎকৃষ্ট ভেষজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কিডনি রোগে দৈনন্দিন খাদ্য পথ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ খাদ্য পথ্য নিয়ন্ত্রণ করে খেলে কিডনি রোগী অনেক দিন ভালোভাবে জীবনযাপন করতে পারে। এসব পথ্যের ভেতর রয়েছে প্রোটিন বা আমিষ জাতীয় খাদ্য, লবণ এবং পটাশিয়াম। এছাড়াও জলীয় পদার্থ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এসব উপাদান দেহে কম বা বেশি দুটোই ক্ষতিকর। যেসব খাবারে কিডনি ভালো থাকে : প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস (২ লিটার) বিশুদ্ধ পানি পান করা। তবে ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমের ক্ষেত্রে অধিক পানি পান করা প্রয়োজন। প্রচুর ফল ও সবজি : দানা বা বীজ জাতীয় খাদ্য খান যেমন ব্রেড, নুডুলস, বাদাম ইত্যাদি। সপ্তাহে অন্তত একটি কচি ডাবের পানি পান করুন। প্রতিদিন অন্তত চারটি থানকুনি পাতা খেতে হবে। শশা, তরমুজ, লাউ, বাঙ্গি, কমলালেবু, লেবু, মাল্টা, ডালিম, বিট, গাজর, আখের রস, বার্লি, পিঁয়াজ, সাজনা ইত্যাদি পরিমাণ মতো খেতে হবে। কিডনি রোগীর অবশ্য বর্জনীয় খাদ্য সমূহ : চকলেট, চকলেট দুধ, পনির, গরুর মাংস, খাসির মাংস, মুরগির মাংস, সস, পিচস, ব্রকোলি, বাদাম, মাশরুম, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, টমেটো, কলা, খেজুর ও আচার। গোক্ষুর : গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের প্রসাবের পরিমাণ কমে যায় এবং হাতপায়ে পানি জমে তারা নিয়মিত গোক্ষুর চূর্ণ ৩ গ্রাম মাত্রায় সেবন মূত্রের পরিমাণ ঠিক হয়ে যাবে এবং শরীরে জমে থাকা পানি বা ইউরিক এসিডের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। রক্ত চন্দন : রক্ত চন্দন কিডনি রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ। রক্ত চন্দন ডাই ডাইরুটিক হিসেবে কাজ করে। এছাড়া প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া বন্ধ করে এবং প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। জুনিপার বেরিস : জুনিপার বেরি মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে, কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। পাথরকুচি : গবেষণায় দেখা গেছে, পাথরকুচি পাতার নির্যাস কিডনি পাথরী ধ্বংস করতে খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ