আমরা জানি যে, বিড়াল, কুকুর, ছাগল , গরু বা অন্যকোন বন্য জন্তুর (যার শরীরে র্যাবিস জীবাণু আছে) কামড়ের বা আঁচড়ের মাধ্যমে র্যাবিস জীবাণু যদি কোন ব্যক্তির রক্তের সাথে মিশে যায় তাহলে জলাতঙ্ক রোগ হয় । প্রথমেই আপনার জানতে হবে যে , আঁচড়কৃত যায়গায় রক্ত বের হয়েছে কিনা । যদি বের না হয়ে থাকে তাহলে 100% নিশ্চিত থাকেন কোন সমস্যা নাই । আর যদি রক্ত বের হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে, যে বিড়ালটি আঁচড় দিয়েছে উক্ত বিড়ালটি ভাইরাস র্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত কিনা বা বিড়ালটি জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত কিনা । যদি জলাতঙ্ক রোগের কোন লক্ষণ না থাকে বা আগামী 10 দিনের মধ্যে আক্রন্ত হয়ে পাগল কিংবা মারা না যায় বিড়ালটি তাহলে আর চিন্তা করার কোন কারণ নেই । আর যদি এমনটি ঘটে সেক্ষেত্রে আপনার স্বামী চিকিৎসা নিতে পারে ।। উল্লেখ্য যে, সাধারণত খুব কম সংখ্যক বিড়ালই জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয় । এই রোগটি বেশিরভাগ কুকুরের হয় । আর আক্রান্ত কুকুরের কামড়েই মানুষ আক্রান্ত হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।।