মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রক্রিয়ায় পাব্লিক ভার্সিটিতে যে সনদপত্র প্রয়োজন হয় সেটা এখনো তোলা হয়নি, করনীয় কি?

চেয়ারম্যান কর্তৃক দেওয়া জন্মসুত্রে '  নাগরিকত্ব ও চারিত্রিক সনদপত্র'  হলো.. আপনি উক্ত ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা এবং আপনি কোনো অরাধী নন আইনের দৃষ্টিতে এ বিষয়টি লিখিত পেশ করা (প্রমাণ পত্র) ই হলো নাগরিকত্ব ও চারিত্রিক সনদপত্র।  নাগরিকত্ব ও চারিত্রিক সনদপত্র চেয়ারম্যানের সাক্ষর ছাড়া বৃথা।  নাম শুনেই তো বোঝা যাচ্ছে যে.. বিষয়টি। 

জাতীয় বিশ্যবিদ্যালয় থেকে অনার্স সম্পন্ন করে অবশ্যই আপনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাটার্স করার সুযোগ পাবেন । শর্ত থাকে যে, অবশ্যই ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী রেজাল্ট থাকতে হবে।  

ভাই অাপনার করনীয় হচ্ছে যৌন বিষয়ক কবিরাজের সাথে যোগাযোগ করে তার থেকে পরামর্শ নেওয়া

তালাক দিয়ে দিয়েছেন তা তো হয়েই গেছে এই তালাক বাতিলের আর কোনো সুযোগ নাই।এখন আপনারা আবার দুজনে এক সঙ্গে ঘর করতে চান,তাহলে আপনাদের আবার বিয়ে করতে হবে।

রিকুয়েষ্ট দেওয়া বন্ধুগন যদি Follow না করে শুধুমাত্র request দিয়ে থাকেন কিংবা ফেসবুকের server এর কোন প্রবলেমের কারনে ফলো করা ব্যক্তিদেরও অনেক সময় Followers list এ show করে না কিন্তূ...

কৌটা বলতে একধরনের পদ বুঝায় যেমন মুক্তিযোদ্ধা কোটা(বর্তমানে বন্ধ),প্রতিবন্ধি কৌটা

বর্তমানে বিসিএস পরীক্ষায় মু্ক্তিযোদ্ধা কোটা নেই।

১ম ও ২য় শ্রেণির সরকারি চাকুরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নেই। ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির সরকারি চাকুরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা অাছে। হ্যাঁ,মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সর্বোচ্চ ৩২ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকুরিতে অাবেদন করতে পারবে।

চট্টগ্রাম ভার্সিটিতে আবেদন করার জন্য কোন কাগজপত্র লাগবে না। শুধু এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা রোল ও রেজিস্ট্রেশন নং লাগবে। আর চট্টগ্রাম ভার্সিটিতে ভর্তি আবেদন করার সময় ১ কপি ফরমাল ছবি...

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে এখন আর মুক্তিযোদ্ধা কৌটা নেই।