আশাকরি বিষয় তিনটির সংঙ্গা বুঝলেই পার্থক্য বুঝবেন। তাই নিচে সংঙ্গা বর্ণনা করা হলো-

= বিভব বা ভোল্টেজ হচ্ছে বৈদ্যুতিক চাপ । পরিবাহীর পরমাণুগুলোর ঋণাত্বক কণিকা বা ইলেকট্রনসমূহকে স্থানচ্যুত করতে যে বল বা চাপের প্রয়োজন তাকে ভোল্টেজ বলে । অন্যভাবে বলা যায় যে, অসীম বা শূণ্য বিভবের স্থান থেকে একটি একক ধণাত্মক চার্জকে তড়িৎ ক্ষেত্রের কোন বিন্দুতে আনতে যে পরিমাণ কাজ করতে হয় তা হল ঐ স্থানের বিভব বা ভোল্টেজ।

সূত্র:  উইকিপিডিয়া

= পদার্থবিজ্ঞানে বিভব শক্তি বলতে কোন বস্তু বা কোন ব্যবস্থা তার স্বাভাবিক অবস্থা বা অবস্থানের বা বস্তুর কণাসমূহের বিন্যাসের পরিবর্তনের জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য অর্থাৎ শক্তি লাভ করে তা বোঝানো হয়।

সূত্র: উইকিপিডিয়া

= একটি পজিটিভ চার্জকে একটি বিন্দু হতে অন্য বিন্দুতে আনতে,আনয়নকারি যে কাজ সম্পন্ন করে তাকে বিভব পার্থক্য বলে।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Waruf

Call

বিভব বা ইংরেজীতে ভোল্ট যা বলতে বোঝায় চাপ। বৈদ্যুতিক ভোল্ট হচ্ছে ইলেক্ট্রনের গতির যে চাপ।  কাজেই বিভব দ্বারা একটি ঘটনা বা তার নাম বোঝাচ্ছে। আর বিভব পার্থক্য হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎসের দুই প্রান্তের মধ্যে চাপের পার্থক্য। ১২ভোল্ট বলতে সাধারন এটি বোঝায়। ১২ ভোল্ট অর্থ ব্যাটারির দু প্রান্ত পরিবাহক দ্বারা যুক্ত করলে ১২ ভোল্ট চাপে ইলেক্ট্রন গুলো প্রবাহিত হয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ ঘটাবে। আর শক্তি হচ্ছে পরিবাহকের কোথাও রোধ থাকলে কত টুকু কাজ করে বা শক্তি ব্যয় করে সেই বাধা অতিক্রম করে বিদ্যুৎ চলে যাবে। এর ফর্মুলা হচ্ছে i=v/r বা v=ir কাজেই শব্দ ৩টি আলাদা কিন্তু সম্পর্কযুক্ত। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ