শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Porimolray

Call

সৌর জগতে মধ্যে কেবল সূর্যই একমাত্র নক্ষত্র। এটি জলন্ত একটি গ্যাস পিন্ড যার তাপমাত্রা অনেক। তাই বলা সূর্যের বিপুল ক্ষমতা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

      ।। নিউক্লিও সংযোজন ।। হাইড্রোজেন পরমানুর সংযোজন হয়ে হিলিয়াম হয় ।তখন প্রচুর শক্তি উৎপন্ন হয় ।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সূর্যের শক্তি আসে এর কেন্দ্র থেকে।সূর্যের কেন্দ্র থেকে শুরু করে মোট ব্যসার্ধ্যের শতকরা ২০-২৫ ভাগ পর্যন্ত যে অঞ্চলটি রয়েছে তার নাম কোর বা কেন্দ্রভাগ।এই অঞ্চলের ঘনত্ব ১৫০ গ্রাম/ঘনসেন্টিমিটার (পানির ঘনত্বের ১৫০ গুণ) এবং তাপমাত্রা প্রায় ১ কোটি ৩৬ লক্ষ কেলভিন।অথচ সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা মাত্র ৫৮০০ ডিগ্রি কেলভিন। সোহোমহাকাশ মিশন থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, সূর্যের কেন্দ্রভাগে ঘূর্ণন বেগবিকিরণ অঞ্চলের অন্যান্য স্থানের তুলনায় বেশি।এই অঞ্চলে প্রোটন শিকলের মাধ্যমে হাইড্রোজেন সংযোজনের (ফিউশন) মাধ্যমে হিলিয়াম তৈরি হয়।এটিই সূর্যের শক্তির প্রধান উৎস।তথ্যসূত্র:উইকিপিডিয়া।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কারন হল হাইড্রোজেন ফিউশন বিক্রিয়া..দুইটা হাইড্রোজেন পরমানু যুক্ত হয়ে যখন হিলিয়াম পরমানু গঠিত হয় তখন H+H=ভর Heএর ভর এর থেকে বেশি হয়..আর অতিরিক্ত ভর শক্তিতে রুপান্তরিত হয়..আর আমাদের জানা আছে যে শক্তি= ভর× (আলোর বেগ)^2....তাই অনেক শক্তি মুক্ত হয় আর এ বিক্রিয়া অনবরত চলতে থাকে. এটাই সূর্যের বিপুল শক্তির কারন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ