শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

নিষ্ক্রিয় গ্যাসসমূহ এক-পরমাণুক গ্যাসরূপে প্রকৃতিতে স্থায়ী, এ গ্যাসগুলো ব্যতীত অন্য মৌলের পরমাণুসমূহ স্বাধীনভাবে প্রকৃতিতে বিরাজ করে না। মৌলিক গ্যাসের অণুসমূহ সাধারণত দ্বিপরমাণুক যেমন- O2,N2,F2,Cl2,Br2ইত্যাদি। আবার কোনো কোনো মৌলের অণু দুইয়ের অধিক পরমাণু নিয়ে গঠিত হয়। যেমন- O3,P4,S8। আবার ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমাণু মিলে যৌগ গঠন করে যেমন-NaCl,H2O,HCl,CH প্রভৃতি। সব অণুতেই পরমাণুসমূহ এক বিশেষ আকর্ষণশক্তি দ্বারা পরস্পর আবদ্ধ থাকে, এ শক্তিকে বন্ধনশক্তি বলে। সাধারণত বন্ধন গঠন কালে সকল পরমাণুুই তার শেষ শক্তিস্তরে নিকটবর্তী নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করতে চায়। ধাতু-অধাতু মিলে সাধারণত আয়নিক বন্ধন, অধাতু-অধাতু মিলে সমযোজী বন্ধন গঠন করে। ধাতব খণ্ডে ধাতব পরমাণুসমূহ ধাতব বন্ধনের মাধ্যমে একে অন্যের সাথে আবদ্ধ থাকে। তিন প্রকার বন্ধনে সৃষ্ট মৌল বা যৌগের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
magnesium

Call

মূল উদ্দেশ্য হলো পরমাণুগুলোর স্হিতিশীলতা অর্জন এটি অর্জন করতে গিয়ে পরমাণুগুলো বন্ধন সৃষ্ঠি করে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রাসায়নিক বন্ধনের মূল রহস্য হল যৌগসমূহের মৌলগুলো  নিষ্ক্রিয় মৌলের কাঠামো অর্জন করা। মৌলগুলো ইলেকট্রন গ্রহণ বা ত্যাগের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের কাঠামো অর্জন করে।

ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রাসায়নিক ভাবে স্থিতিশীলতা অর্জনই হচ্ছে রাসায়নিক বন্ধন গঠনের মূল উদ্দেশ্য

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ