হোমিও লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা। তাই রোগি এবং রোগির অবস্থার উপর বিবেচনা করে ঔষধ প্রয়োগ করা হয়। যে ঔষধ গুলা সাধারণ ভাবে ব্যবহার করা হয়। একোনাইট, ব্রায়োনিয়া, আর্স এল্ব, ন্যাট মিউর, সেলেনিয়াম ইত্যাদি।এ ছাড়াও অনেক ঔষধ লক্ষণ ভিত্তিক প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
পার্লি পেনাইল পেপিউলসে হোমিওপ্যাথিতেও
পরিপূর্ণ চিকিত্সা নাই। পার্লি পেনাইল পেপিউলসে আপনি আর্মিতে দাড়ালে সফল নাও হতে পারেন। তবে পার্লি পেনাইল পেপিউলস জীবনসংহারী বা ক্ষতিকর কোন সমস্যা নয়, এটি ছোঁয়াচে কোন সমস্যাও নয়,...
এই পাউডারটি সাধারণত পুরুষের হরমোন ও শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে। এটির তেমন কোনো সাইড ইফেক্ট নেই,তবে শরীরে র্যাশ উঠতে পারে,শরীর দুর্বল হতে পারে।এটি বেশ ভাল কাজ দেয় বলে অনেকেই...
আপনাকে সরাসরি ঔষধ এখানকার কেউ ই দিবে না।।কাজেই আপনি চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে মেডিসিন সেবন করুন। তবে এক্ষেত্রে আপনি এলোপ্যাথি চিকিৎসা নিলেই অধিক ফল পেতেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো...
২০০৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডেঙ্গু রোগের কিছু খারাপ লক্ষণ প্রকাশ করেছিল, সেগুলো হলো :
—তীব্র পেট ব্যথা।
—মাত্রাতিরিক্ত বমি হওয়া (২৪ ঘণ্টায় তিনবারের বেশি হলে)।
—শরীরে পানি জমে যাওয়া।
—মুখের ভেতরে, চোখের সাদা...
3 Answers
2872 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ