শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
স্নায়ুযুদ্ধ মূলত দুটি দেশের ভিন্ন বিশ্বাস আর মতাদর্শের সংঘর্ষ। স্নায়ু যুদ্ধ রক্তক্ষয়ী নয়, এই যুদ্ধে কখনো শান্তি সম্ভাবনা ভেস্তে যায় না, আর দুটি দেশের সৈন্যবাহিনী সরাসরি প্রকৃত যুদ্ধে জড়িয়ে না পরে সবসময় একটা স্নায়ু চাপের মাঝে থেকে একে অপরকে পাহারা দেয় আর সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে থাকে। অনেক সময় তারা যুদ্ধরত তৃতীয় দেশগুলোকে নেপথ্যে সহযোগীতা করে থাকে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

স্নায়ু যুদ্ধ কথাটি মূলত দুটি পরাশক্তির মাঝের রাজনৈতিক ও সামরিক অস্থিরতা কে বুঝতে ব্যবহৃত হয়।

এই স্নায়ু যুদ্ধে পরাশক্তি দুটি সরাসরি অস্ত্রের দামামা না বাজালেও,তাদের প্রস্তুতি এবং অস্ত্রের ঝনঝনানি থাকে, সরাসরি যুদ্ধের চেয়েও বেশি।

এ দরনের যুদ্ধের সূচনা হয়, মূলত দুটি শক্তির মতাদর্শ গত পার্থক্কের কারণে..

কবে থেকে এই টার্ম টি ইউজ করা করা শুরু হলো, তা নিয়ে কিছুটা মত পার্থক্য থাকলেও বিভিন্ন সোর্স থেকে জানা গিয়েছে যে, আমেরিকা এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এর মাঝে সর্ব প্রথম এই স্নায়ু যুদ্ধের অবতারণা হয়, তাদের রাজনৈতিক/অর্থনৈতিক মতাদর্শের পার্থক্কের কারণে।

যার অবসান ঘটে সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বিলুপ্তির মাধ্যমে।

তাই সহজ ভাষায় বলা যায়, 

এটা মুলত রাজনৈতিক মতাদর্শের যুদ্ধ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রকাশ্যভাবে সামরিক কার্যব্যবস্থা গ্রহণ বা অস্ত্র বল প্রয়োগ ব্যতীত রাজনৈতিক জবরদস্তি, অর্থনৈতিক চাপ, প্রতিকূল প্রচারণা ইত্যাদি উপায়ে দুটি জাতির বা জাতিসমূহের জোটগুলোর মধ্যে পরিচালিত দ্বন্দ্ব-সংঘাতকে স্নায়ুযুদ্ধ বলে। স্নয়ুযুদ্ধের প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর 1945-1991 সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের স্নায়ুযুদ্ধ ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ