এক মাসে দুবার মাসিক....এর মানে কিদয়া করে বুঝিয়ে বলুন?

যদি রোজা থেকে দিনের বেলায় হস্থমৈথুন করেন তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।আর,যদি রাতের বেলায় করেন তাহলে রোজার কোনো সমস্যা হবেনা।তবে,এগুলো না করাই উত্তম।কেননা ইসলাম ধর্মে এটি হারাম।এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

এই উত্তরে দেখুন https://ans.bissoy.com/549399/

এতে কিছু করার নেই ৷ কারন স্বপ্নদোষ প্রতিমাসে হবে এটাই স্বাভাবিক ব্যপার ৷ আর কোন মাসে না হলেও সমস্যা নেই ৷ তবে প্রতি মাসে ৪-৫ বার বা তারও বেশি হলে...

সাধারণত 28 দিন পর পর মাসিক হয়। যদি এখন 15 দিনে মাসিক হয় তাহলে অবশ্যই গাইনী ডাক্তার এর কাছে যান

আপনার বর্ননা অনুযায়ী প্রেগনেন্ট হবার সম্ভাবনা নেই।বিভিন্ন কারনেই মাসিক দেরীতে হতে পারে বা বন্ধ থাকতে পারে।সঠিক তথ্য জানতে ও সঠিক চিকিৎসা পেতে একজন গাইনী ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন।

আপনি এক জন অভিজ্ঞ মহিলা ডাক্তার এর পরামর্শ নিন। নানা কারন থাকতে পারে মাসিক না হওয়ার। তাই ডাক্তার এর পরামর্শ নেওয়া উচিত হবে বলে মনে করি।

আপনি তাকে hospital এ নিয়ে গিয়ে পরিক্ষা করান।

এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। মাঝে মধ্যে মাসিকের সময় পরিবর্তনও হতে পারে। এছাড়া রক্তস্বল্পতা,  আয়রন, ক্যালসিয়াম এসবের অভাবেও মাসিক দেরীতে হয়। ধন্যবাদ

অনেক সময় শারীরিক দুর্বলতার কারনে নিয়মত পিরিয়ড হয় না তাই ১০-১২ দিন অপেক্ষা করুন।

এই মেডিসিনের সাইড ইফেক্টের কারণে হয়তো এমনটা হয়েছে|অপেক্ষা করার পরেও মাসিক না হলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন|