নীচে একটি টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনের মৌলিক অংশগুলো দেখানো হলো। fuel [চিত্র: How Stuff Works ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত] সিলিন্ডারের শীর্ষে ২-৪টি নির্গমণ ভাল্ভ আছে,এরা একই সময়ে একই সাথে খুলে। বহির্গমণ ভাল্ভ-(exhaust valve)এর পাশেই আছে ডিজেল ফুয়েল ইঞ্জেক্টর (হলুদ রঙের)। টু-স্ট্রোকইঞ্জিনের পিস্টনদৈর্ঘ্য একটু বেশি,যার কারনে এটি অন্তর্গমণ ভাল্ভ(intake valve) হিসেবেও কাজ করে। পিস্টন যখন সিলিন্ডারের সর্বনিম্ন অংশে পৌঁছে,তখন বায়ু অন্তর্গমন মুখটি খুলে যায় এবং বায়ু সিলিন্ডারে প্রবেশ করে। এই বায়ুকে প্রথমে টার্বোচার্জার অথবা সুপারচার্জার দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমানে কম্প্রেস করা হয়। ক্রাঙ্ককেইস কে বায়ুরোধী করা হয় এবং এতে তেল রাখা হয়।