ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর কি?

প্রতিদিন ১টি ট্যাবলেট খাবারের সাথে সেবন করতে হবে। শিশুদের ব্যবহারের জন্য নয়। কোন প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় নি। পাওয়ার সিলভার ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...

প্রতিদিন ১ টি ট্যাবলেট খাওয়ার পরে। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। কোন উলেখযােগ্য ড্রাগ ইন্টারঅ্যাকশন পরিলক্ষিত হয়নি। পাওয়ার গোল্ড ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এই লিঙ্ক...

বাহ্যতঃ তা বৈধ। বিশেষত তাতে দ্বীনী জ্ঞান বৃদ্ধির লাভ আছে। (ইবনে উসাইমিন)

সঠিক উপায়ে ব্লগ কমেন্টিং । তবে অবশই মনে রাখতে হবে যাতে স্পামিং না হয়ে যায় ...

আমলকী বেটে আমলকীর রস মাথায় দেয়া।

এ.সি. সার্কিটে কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণের কোসাইন মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। অথবা অ্যাকটিভ পাওয়ার ও আপাত পাওয়ারের অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণ ϴ হলে, পাওয়ার ফ্যাক্টর (pf) = Cosϴ

কোন ওয়েভের সর্বোচ্চ মান ও আর.এম.এস. মানের অনুপাতকে ক্রেস্ট ফ্যাক্টর বা পিক ফ্যাক্টর বা এ্যামপ্লিচুড ফ্যাক্টর বলে। একে Ka দ্বারা প্রকাশ করা হয়। Ka = সর্বোচ্চ মান / আর.এম.এস. মান

এ.সি. সার্কিটে ইন্ডাকটিভ লোডের চেয়ে ক্যাপাসিটিভ লোড বেশী হলে, ভোল্টেজ কারেন্টের পরে অবস্থান করে, সার্কিটের এই অবস্থায় পাওয়ার ফ্যাক্টরকে লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। এই সার্কিটকে ক্যাপাসিটিভ সার্কিট বলে। মনে রাখার সহজ উপায়: I...

আপনি স্যামসাঙ এর পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করতে পারেন।আর পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করলে ফোন এর ক্ষতি হয় না।

Q ফ্যাক্টর মানে কোয়ালিটি ফ্যাক্টর। আমরা জানি সিরিজ রেজোন্যান্সের সময় ইন্ডাকট্যান্স বা ক্যাপাসিট্যান্সের আড়াআড়িতে পটেনশিয়াল প্রার্থক্য সাপ্লাই ভোল্টেজের চেয়ে বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। রেজোন্যান্সের কারনে সৃষ্ট ভোল্টেজ বিবর্ধনকে সিরিজ রেজোন্যান্ট সার্কিটের কিউ ফ্যাক্টর...