দ্বীনী পত্রিকায় প্রতিযোগিতা ছাড়া হয়, যাতে পুরষ্কার থাকে। সেই পত্রিকার বিক্রয় বাড়ে। যে অতিরিক্ত লাভ হয়, তা থেকে পুরষ্কার দেয়া হয়। লটারির মাধ্যমে কেউ কেউ সেই পুরষ্কার পায়, আবার অনেকেই পায় না। অবশ্য তাতে দ্বীনী জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। পুরষ্কার পাওয়ার লোভে ওই পত্রিকা ক্রয় করে ওই প্রতিযোগিতায় শামিল হওয়া বৈধ কি?

এতে শরয়ী বিধানে কোন সমস্যা নেই। যেহেতু তাতে কম বেশি কেউ পায় না। দেরিতে হলেও ভাগ সমান পায়। সুতরাং পারস্পরিক সহযোগিতাপূর্ণ এমন সমিতি করা বৈধ। (ইবনে বাজ)

দ্বীনী পদসমুহ থেকে উপযুক্ত উলামাগন দুরে সরতে চাইলে সে স্থলে জাহেলগণ বহাল হয়ে যাবে। আর তখন তারা নিজের ভ্রষ্ট হবে এবং অপরকেও ভ্রষ্ট করবে। সুতরাং নিজেকে সত্যই সে পদের...

কাউকে ধারে মাল বিক্রয় করে সেই মাল কম দামে তার নিকট থেকেই ক্রয় করা হারাম। এই ব্যবসাকে শরীয়তে ‘ইনাহ’ ব্যবসা বলা হয়। আল্লাহর রাসুল (সঃ) বলেন, “যখন তোমরা ইনাহ ব্যবসা...

এটিও একটি জুয়ার মতই কারবার। সুতরাং তা বৈধ নয়। হ্যাঁ, যদি প্রয়োজনে মাল কিনতে গিয়ে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কোন পুরষ্কার পাওয়া যায়, তাহলে তা গ্রহণ করায় দোষ নেই।

এই শ্রেণীর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা বৈধ নয়। যেহেতু তা এক প্রকার জুয়ার মতই। (ইবনে জিবরিন )

কারবারের শেয়ার হলে বৈধ নয়। যেহেতু ইসলামে সুদ বৈধ নয়। (ইবনে জিবরীন)

গান-বাজনা শোনা হারাম। আর তা হারাম হওয়ার ব্যাপারে লেশমাত্র সন্দেহ নেই। সলফে সালেহীন; সাহাবা ও তাবেঈন কর্তৃক বর্ণিত হয়েছে যে, গান অন্তরে মুনাফিকী (কপটতা) উদগত করে। উপরন্ত গান শোনা-অসার...

পুরষ্কার যদি প্রতিযোগী পক্ষ ছাড়া অন্য কোন পক্ষ দেয়, তাহলে তা গ্রহণ করায় দোষ নেই। দোষ হল প্রতিযোগীদের আপসে পুরষ্কার রেখে হার-জিতে লাভ-লোকসান হলে। যেহেতু তা জুয়ার পর্যায়ভুক্ত আর মহানবী...

বিয়ের পূর্বে কোন যুবক যুবতীর ভালবাসা করা হারাম। অতঃপর আপোষে মেলামেশা ও ব্যাভিচার করা তো কবীরা গোনাহর পর্যায়ভুক্ত। আর ব্যাভিচার হল ১০০ চাবুক ও কারা শাস্তি ভোগের পাপ। পরন্ত বিবাহিত...

হিরা গ্রাম অঞ্চলে বেশী কেনাবেচা হয়। একই দামি না কম দামে কিনে বেশী দামে বিক্রয় করে পারেন।