পিরিয়ড নিয়ে প্রায় সব মহিলাই কম-বেশি অস্বস্তিতে ভোগেন। বিশেষ করে পরীক্ষা, চাকরির ইন্টারভিউ, লম্বা ট্যুর, মঞ্চে অনুষ্ঠান থাকলে পিরিয়ড হলে বেশ অস্বস্তি লাগে। ধর্মীয় শুভ কাজে অংশ নেওয়াও এই সময় বন্ধ হয়ে যায়। একবিংশ শতাব্দিতে লাইফস্টাইল বদলেছে। অনেকেই চান জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলোতে শারীরিক ঝঞ্ঝাট যেন তাড়া না করে। অনেকেই প্রতি মাসে পিরিয়ড হওয়াটা পছন্দ করছেন না। তার চেয়ে যদি তিন চার মাস অন্তর অন্তর পিরিয়ড হয় তবে অনেকটা রেহাই মিলবে। বা ধরুন যে সময় পরীক্ষা, বা ইন্টারভিউ বা অন্য কোনও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নেই, ঠিক সেই সময়টা যদি পিরিয়ড হয়ে যায় তো কেমন হয়? অনেকেই এমনটা মনে মনে ভাবেন, অথচ বাস্তবে হয়ে ওঠে না। এখানে জানাই, এটা আশ্চর্যের কিছু না। ইচ্ছে থাকলে এমনটা হতেই পারে। মনমতো সময়ে পিরিয়ড হয়ে যাওয়ার এই ব্যাপারটাকে আমরা বলি সিজেনাল পিরিয়ড।