একজন সুস্থ মানুষের ভুঁড়ি হলে স্বাভাবিকভাবেই তার দৈহিক সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। আর এই বিষয়টি বেশিরভাগ মানুষই একেবারে পছন্দ করেন না। আর তা যদি হয়ে থাকে নির্দিষ্ট বয়সের আগেই অর্থাৎ কম বয়সেই তাহলে তো কোনো কথাই নাই। হবু স্বামীর যেন ভুঁড়ি না থাকে বা সে যেন অতিরিক্ত মোটা না হয়ে থাকে এটা প্রতিটি নারীই চেয়ে থাকেন। কারণ নারীরা এই ধরনের ভুঁড়িযুক্ত পুরুষদের একেবারেই পছন্দ করেন না। তাই এটাই স্বাভাবিক যে আপনিও চাইবেন আপনার স্বামীর যেন ভুঁড়ি না থাকে। এদিক থেকে আপনার চিন্তিত হওয়ারই কথা। এক্ষেত্রে আপনাকে পরামর্শ দেয়া যেতে পারে যে যেহেতু আপনার বাবা মা আপনাদের বিয়ের বিষয়টি ঠিক করেই ফেলেছে তাই বিষয়টিকে কীভাবে ইতিবাচকভাবে সমাধান করা যায় তা ভাবা। আপনি আপনার হবু স্বামীর ভুঁড়ির বিষয়টি কোনোভাবে সমাধান করা যায় কি না তা নিয়ে ভাবুন। প্রয়োজনে তাকে বুঝিয়ে বলুন যে ভুঁড়িটি তার দৈহিক সৌন্দর্যকে নষ্ট করে দিচ্ছে। এক্ষেত্রে এমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরামর্শ তাকে দিন যেন তার ভুঁড়িটিকে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। তারপরও আপনি যদি একেবারেই তাকে সহ্য করতে না পারেন তাহলে বাবা মাকে বলে বিয়েতে আপনার অনাগ্রহ তা জানিয়ে দিন।