যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুনত্বের দ্বার উন্মোচনকারী অত্যাধুনিক টেকনোলজি টির নাম হচ্ছে ই-মেইল বা ইলেক্ট্রিক মেইল। এটির আবির্ভাবে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক নতুন বিপ্লবের সূচনা ঘটেছে। ফলে অনেক ব্যবহারকারী গতানুগতিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বাদ দিয়ে ই-মেইল ব্যবহারে উৎসাহী হয়ে পড়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোতে স্থাপন করা হয় সারভার। এদের রযেছে নিজস্ব কিছু গ্রাহক। যাদেরকে সাধারণ গ্রহক হিসেবে অভিহিত করা হয়। প্রাধান প্রধান শহরগুলোতে সার্ভার সমূহ ইন্টারনেটের সাথে সম্পর্কযুক্ত প্রধান সার্ভারের সাথে সমন্বিত থাকে। সাধারণ গ্রহকগন লোকাল কলের মাধ্যমে প্রধান শহরে স্থাপিত সার্ভারের সাথে সংযুক্ত হয়ে তথ্যসমূহ উক্ত সারভারে প্রেরণ করেন। দিনের নির্দিষ্ট জমাকৃত সকল তথ্য পাঠিয়ে দেন ইন্টারনেটের সাথে সহিত প্রধান সার্ভারে । সেখান থেকে তথ্যগুলো চলে যায় নিজ নিজ ঠিকানায়। উপরোক্ত কাজটি এত দ্রুত সম্পাদিত হয় যা বলার অপেক্ষা রাখে না।