শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sumya Akter

Call

– ব্রণের ধরন ও তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা পদ্ধতি এবং স্থায়ীত্ব। প্রাথমিক থেকে তীব্র মাত্রার ব্রণে এক বা একাধিক ক্রিম/লোশন, একাধিক উপাদানের সংমিশ্রণের ক্রিম/লোশন, ক্রিম/লোশনের সাথে ট্যাবলেট/ক্যাপসুল ব্যবহৃত হয়।

– ক্রিম/লোশনের কাজ- বন্ধ রোমকূপ পরিষ্কার করা, ত্বকের প্রদাহ কমানো, এন্টিবায়োটিক, দাগ দূর করা।

– ট্যাবলেট/ক্যাপসুলের কাজ-মূলত এন্টিবায়োটিক বা সংক্রমণের চিকিৎসা, এছাড়া আইসোট্রেটিনইন ত্বকের তেলতেলে ভাব কমায়। ব্রণের সম্পূর্ণ চিকিৎসার পরেও একটা দুটো দাগ/ক্ষত থেকে যেতে পারে, এমন কোন চিকিৎসা নেই যা ত্বককে আগের মত মসৃণ করবে।

– ব্রণের চিকিৎসায় সুফল পেতে নূন্যতম ৪-৬ সপ্তাহ নিয়মিত চিকিৎসকের উপদেশমত ওষুধ ব্যবহার করতে হয়। তীব্রতা অনুযায়ী সম্পূর্ণ সুস্থ এবং দাগমুক্ত হতে ৪ মাসের বেশিও লাগতে পারে। ব্রণের চিকিৎসায় ব্যর্থতার অন্যতম কারণ-আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসায় কাজ হচ্ছে না মনে করে ৪/৬ সপ্তাহের আগেই চিকিৎসা বন্ধ করে দেন/অনিয়মিত হয়ে পরেন। ৪-৬ সপ্তাহের পরেও চিকিৎসায় ব্রণের কোন উন্নতি না হলে নতুন এবং উচ্চমাত্রার 

– ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শে শুরু করতে হবে, যা সাধারণত কার্যকর।– ব্রণের দাগ দূর হয়ে যাবার পর চিকিৎসা থামানোর পর অনেক সময় ব্রণ আবার ফিরে আসতে পারে। সীমিতভাবে স্বল্পমাত্রার ব্রণের চিকিৎসা অন্তত ৪-৫ বছর চালিয়ে যেতে হবে। 

কিন্তু এ দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসা না করার কারণে অনেকেই ভাবে যে চিকিৎসায় ব্রণ ভালো হয় না। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ