Answered Aug 06, 2019
চর্যার পুঁথিটি নেওয়ারি অক্ষরে লিখিত।অনেকে কুটিল লিপি বলেন।
অশোকের শিলালিপি ব্রাম্হি ও খরোষ্ট্রি ভাষায় লিখিত
প্রবোধচন্দ্র বাগচী ১৯৩৮ সালে চর্যার তিব্বতি অনুবাদ করেন।
চর্যার প্রাপ্ত ১১সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি
চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।
চর্যার প্রাপ্ত ২৩পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি
চর্যার ভুসুকু কবিকে চিত্র ধর্মী কবি বলা হয়।
রক্তের অক্ষরে লেখা বাগধারাটির অর্থ- সংগ্রামের কাহিনি।
"একই ব্যক্তি দুইবারের বেশি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারেন না" এটি সংবিধানের ৫০(২) অনুচ্ছেদে লিখিত রয়েছে।
"রাষ্ট্রপতির নামে বাংলাদেশের কোনো আদালতে কোনো মামলা করা যায় না" এটি সংবিধানের ৫১ তম অনুচ্ছেদে লিখিত রয়েছে।
"সংসদের দুই তৃতীয়াংশ ভোটে রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসন করা যায়" এটি সংবিধানের ৫২ তম অনুচ্ছেদে লিখিত রয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন