Answered Aug 06, 2019
চর্যার ভুসুকু কবিকে চিত্র ধর্মী কবি বলা হয়।
প্রবোধচন্দ্র বাগচী ১৯৩৮ সালে চর্যার তিব্বতি অনুবাদ করেন।
মধ্যযুগের কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরকে নাগরিক কবি বলা হয়।
চর্যার প্রাপ্ত ১১সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি
চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।
চর্যার প্রাপ্ত ২৩পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি
বাংলা বাব্যগ্রন্থে বাঙালী জীবনের চিত্র রয়েছে গাথা সপ্তপদী ও প্রাকৃত পৈঙ্গলের।
মধ্যযুগের কাব্য প্রথমে এক কবি শুরু করেন পরে অন্য এক কবি শেষ করেন’সতীময়না-লোচন্দ্রানী’
চর্যার পুঁথিটি নেওয়ারি অক্ষরে লিখিত।অনেকে কুটিল লিপি বলেন।
স্বভাব কবি গোবিন্দা দাস কে বলা হয় ।
পাঞ্জাবের বিপ্লবী কবি অবতার সিং সন্ধুকে ‘পাষ কবি’ কবি বলা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন