কুষ্ঠ রোগেআক্রান্ত ব্যক্তির নাক অথবা মুখ দিয়ে সর্দি ঝরলে এবং সুস্থ ব্যক্তির নিঃশ্বাস নেয়া অথবা সংস্পর্শের মাধ্যমে রোগ ছড়াতে পারে।
শুধুমাত্র জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হলেই সকল ব্যক্তির কুষ্ঠরোগ হয় না, কুষ্ঠ রোগ (leprae)সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে এবং দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশার ফলে হতে পারে।
স্পর্শের মাধ্যমে সাধারণত রোগ ছড়ায় না।
জীনগত কারন অনেক সময় সংক্রমণের জন্য দায়ী থাকে এবং জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হলে সে সকল ব্যক্তির হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কুষ্ঠ রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ রোগের লক্ষন বুঝতে অনেক সময় লাগে কারন সংক্রমিত হওয়ার কমপক্ষে এক বছর আগে পর্যন্ত কোন লক্ষণ বা উপসর্গই দেখা যায় না। সাধারণত জীবাণু সংক্রমণের ৫...
উপসর্গগুলো খুবই স্পষ্ট হওয়ায় ডাক্তাররা দেখেই বুঝতে পারেন যে কুষ্ঠ রোগ হয়েছে কিন্তু তারপরেও রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হবার জন্য আক্রান্ত স্থানের ত্বকের টিস্যু পরীক্ষা ও রক্ত পরীক্ষা করতে হতে...
কুষ্ঠ রোগের (leprae) চিকিৎসা দীর্ঘ সময় ধরে করতে হয়। রোগের ধরণ, মাত্রা এবং রোগীর বয়স বিবেচনা করে কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসা করা হয়। দুইভাবে কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসা করা যায়। দীর্ঘ সময়...
বিসিজি টিকা গ্রহনের মাধ্যমে কুষ্ঠ রোগ (leprae) থেকে মুক্ত থাকা যায়। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে নিঃসৃত তরল এবং আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বকে যে ফুসকুড়ি হয়, কোনভাবেই তার সংস্পর্শে আসা যাবে না।