শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

এনডোরা : ফ্রান্স ও স্পেন সীমান্তবর্তী দেশ এনডোরা। সবুজে ঘেরা ছিমছাম দেশটির লোকজনও বেশ শান্তিপ্রিয়। নিজস্ব সেনাবাহিনী গড়ে না তুললেও তাদের ভলান্টিয়ার টিম রয়েছে। বিপদে তারাই এগিয়ে আসে।

কোস্টারিকা : ১৯৪৮ সালে গৃহযুদ্ধ বাধে দেশটিতে। যুদ্ধ-বিগ্রহের ক্ষতি ও ভয়াবহতার স্মৃতি তাদের সেনাবাহিনী ছাড়া পথচলার স্বপ্ন দেখায়। তখন থেকেই দেশটিতে কোনো সেনাবাহিনী গড়ে ওঠেনি।

ডোমেনিকা : প্রাকৃতিক নৈসর্গের ছোট দেশ ডোমেনিকায় ১৯৮১ সাল থেকে কোনো সেনাবাহিনী নেই। তবে ক্যারিবীয় অঞ্চলের অন্য

দেশগুলোর মতো আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাহিনী রয়েছে।

গ্রানাডা : ১৯৮৩ সাল থেকে গ্রানাডায় কোনো সেনাবাহিনী কার্যকর নেই। তবে দেশটির নিরাপত্তা রক্ষায় রয়েছে পুলিশ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাহিনী।

হাইতি : ১৯৯৫ সালের আগেও দেশটিতে সেনাবাহিনী বেশ আলোচিত ছিল। কিন্তু বারবার সেনা অভ্যুত্থান, সংঘাতের কারণে দেশটি সেনাবাহিনীর ইতি টানে।

আইসল্যান্ড : ১৮৬৯ সাল থেকে সেনাবাহিনী নেই দেশটিতে। আইসল্যান্ড ন্যাটোর সদস্য, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তির ফলে তার প্রতিরক্ষার দেখভাল যুক্তরাষ্ট্রই করে।

কিরিবাতি : ছোট তিনটি দ্বীপ নিয়ে কিরিবাতি। তাদের কোনো সেনাবাহিনী নেই ১৯৭৮ সাল থেকে। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা বাহিনী তাদের সাহায্য করে।

লিচেনস্টেইন : খুবই ছোট একটি দেশ। লোকজন খুবই কম। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে খুব একটা আগ্রহ নেই তাদের। তাছাড়া সেনাবাহিনী পালার মতো আর্থিক সামর্থ্য নেই দেশটির।

মার্শাল আইল্যান্ড : দেশটিতে কোনো সেনাবাহিনী নেই। অভ্যন্তরের নিরাপত্তায় পুলিশ রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রতিরক্ষায় সাহায্য করে থাকে।

মৌরিশাস : এ দেশে সেনাবাহিনী না থাকলেও বেশ বড় পুলিশ বাহিনী রয়েছে। পুলিশ কমিশনার তাদের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ