ইয়া শাফায়ী, ইয়া কাফায়ী, কাফফি আন্নী ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“ ইয়াগ ফিরলী খাতি অতি ইয়াওমা ইয়াব আ’সুনা ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহু, ইয়া রহমানু, ইয়া রহমানু, ইয়া রহমানু, ইয়া রাহীমু, ইয়া রাহীমু, ইয়া রাহীমু, ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“, ইয়া কারিমু, ইয়া কারিমু, ইয়া কারিমু, ওয়া সাল্লাল্লাহু আলা খাইরি খালক্বিহী ওয়া নূরী আরশিহী মুহাম্মাদিঁও ওয়া আলিহী ওয়া আসহাবিহী আজমাঈন৷ বি রহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন৷ *** ফজিলতঃ ১১ বার পাঠ করলে আল্লাহর কাছে যাহা চাইবে তাহাই পাইবে৷ ﷲ∞ ফাসাহহিল ইয়া ইলাহী কুল্লা ছাবিম বি হুরমাতি সায়্যিদিল আবরারি সাহহিল বি ফাদলিকা ইয়া আজিযু৷ ** ইয়া ক্বাজিয়াল হাজাত** মনের মাকসুদ পুরন করার জন্য ইহা একটি অদ্বিতীয় দোওয়া। এই আমল গুলো করলে কি বিদাত হবে ?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

না । বিদয়াত হবে না। কারণ এই গুলো আমল , কুসংস্কার নয়।কুসংস্কার হলে হতো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রথমত আরবী বাক্যগুলোর মাঝে সমস্যা আছে। দ্বিতীয়ত এটা নির্দিষ্ট নিয়মে এগার বার পাঠ করা হলে আল্লাহর নিকট যা চাওয়া হবে তাই পাওয়া যাবে- এমন কথা আমাদের জানা মতো কুরআন সুন্নাহর কোথাও নেই। আর দ্বিতীয় দুআটির ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, এটি মনের মকসুদ পূরণের একটি অদ্বিতীয় দুআ। এগুলো হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়। সুতরাং আরবী শব্দগুলোর অর্থ ভালো হলেও যে নিয়ম ও কথা বলা হয়েছে তা সহীহ নয়। তাই উক্ত নিয়মে তার ফজিলতের উপর বিশ্বাস করে পাঠ করা হলে বিদাত হবে। সুতরাং এসব থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ