Answered Jul 31, 2023
নিয়ম-শৃঙ্খলার বেড়াজালে আবদ্ধ থেকে অন্যায়, অত্যাচার ও অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করা সম্ভব নয় বলে কবি নিজেকে ‘অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল’ অভিহিত করে শৃঙ্খল ভাঙার বার্তা দিয়েছেন। পরাধীন ভারতবর্ষে ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের জাঁতাকলে মানুষকে...
“জনতা নিষ্ক্রিয় এবং উচ্ছৃঙ্খল জনতা সক্রিয়"
চার প্রকার । যথা: ১. আক্রমণাত্মক উচ্ছৃঙ্খল জনতা, ২. সংগ্রহ প্রবণ উচ্ছৃঙ্খল জনতা, ৩. অভিব্যক্তিপূর্ণ উচ্ছৃঙ্খল জনতা ও ৪. আতঙ্কিত উচ্ছৃঙ্খল জনতা ।
ক্রিয়ারত উচ্ছৃঙ্খল জনতার একটি উদাহরণ হলো বিদ্রোহী জনতা।
জনতার আচরণ যখন অত্যধিক উত্তেজিত হয়ে চরম আকার ধারণ করে এবং মারমুখো ও আক্রমণমুখী হয়ে ধ্বংসত্মক তৎপরতা চালায় তখন সেই জনতাকে উচ্ছৃঙ্খল জনতা বলে।
আভিধানিক অর্থে উচ্ছৃঙ্খল জনতা হচ্ছে দাঙ্গাকারী জনতা যারা দলবদ্ধ হয়ে বিশৃঙ্খলভাবে আক্রমণ করে।
সমাজবিজ্ঞানী রুমার (Blumer) এর মতে, যে ক্রিয়াশীল জনতা সাধারণত একজন নেতার নেতৃত্বে আক্রমণাত্মক আচরণে লিপ্ত হয় তাকে উচ্ছৃঙ্খল জনতা বলে।”
উচ্ছৃঙ্খল জনতার সবচেয়ে হিংস্র ধরন হচ্ছে আক্রমণাত্মক উচ্ছৃঙ্খল জনতা।
আক্রমণাত্মক উচ্ছৃঙ্খল জনতার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে আক্রমণ করা।
উচ্ছৃঙ্খল জনতার পরিসমাপ্তি সর্বদায় ছত্রভঙ্গের মাধ্যমে ঘটে।
Install the Bissoy app to consult with a doctor.
Log in to ask questions, provide answers, or leave comments.