আভিধানিক অর্থে উচ্ছৃঙ্খল জনতা কী?

“জনতা নিষ্ক্রিয় এবং উচ্ছৃঙ্খল জনতা সক্রিয়"

চার প্রকার । যথা: ১. আক্রমণাত্মক উচ্ছৃঙ্খল জনতা, ২. সংগ্রহ প্রবণ উচ্ছৃঙ্খল জনতা, ৩. অভিব্যক্তিপূর্ণ উচ্ছৃঙ্খল জনতা ও ৪. আতঙ্কিত উচ্ছৃঙ্খল জনতা ।

আভিধানিক অর্থে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর সাথে যে মাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ স্থাপিত হয় তাই হলো গণমাধ্যমের উদাহরণ দাও। ] সংবাদপত্র, বেতার, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, ফ্যাক্স, ইন্টানেট, ই-মেইল ইত্যাদি গণমাধ্যমের উদাহরণ। জন. ডি. মিলিট...

জনতার আচরণ যখন অত্যধিক উত্তেজিত হয়ে চরম আকার ধারণ করে এবং মারমুখো ও আক্রমণমুখী হয়ে ধ্বংসত্মক তৎপরতা চালায় তখন সেই জনতাকে উচ্ছৃঙ্খল জনতা বলে।

সমাজবিজ্ঞানী রুমার (Blumer) এর মতে, যে ক্রিয়াশীল জনতা সাধারণত একজন নেতার নেতৃত্বে আক্রমণাত্মক আচরণে লিপ্ত হয় তাকে উচ্ছৃঙ্খল জনতা বলে।”

আভিধানিক অর্থে, "একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে প্রণীত পরিকল্পনার নাম কৌশল।”

আভিধানিক অর্থে ভূমি ব্যবহার করে উৎপাদন লাভের উদ্দেশ্যে অনুসৃত বিজ্ঞান বা কৌশলকে কৃষি বলে।

আভিধানিক অর্থে “কাঁচামাল ব্যবহার করে কোন নির্দিষ্ট পণ্য উৎপাদন করার জন্য বা কোন বিশেষ সেবা সরবরাহের জন্য মানুষের তৎপরতা ও কর্মকাণ্ডের নাম শিল্প।

আভিধানিক অর্থে, "ব্যক্তিগত সম্পদকে সরকারি বা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীনে আনয়নের কাজকে জাতীয়করণ বলে।"

আভিধানিক অর্থে নিরাপত্তা বলতে ভবিষ্যতে ঘটতে পারে এমন কোন অকল্যাণ থেকে রক্ষা করার কর্মতৎপরতাকে বুঝায় ।