বঙ্কিমচন্দ্র সরলতাকে সকল অলংকারের শ্রে‘অলংকার বলেছেন কেন?

কারন, আপনার ক্রিয়ার (ধাক্কা) শক্তির চেয়ে বইয়ের প্রতিক্রিয়ার শক্তি কম। আপনি ধাক্কা না দিয়ে যদি আঙুল দিয়ে টোকা দেন তাহলে কিন্তু বই সরে যাবে না।

১৮৬৪ সালে।

নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য মোল্লা-পুরুত মসজিদ-মন্দিরের সকল দুয়ারে চাবি লাগিয়েছে। কবিতায় বর্ণিত মোল্লা ও পুরুত লোভী এবং স্বার্থপর মানুষ। তারা ধর্মকে ব্যবহার করে নিজেদের পকেট ভারী করার চিন্তায় নিমগ্ন। ফলে ধর্মে...

সংবাদপত্রের সকল গদ্যে সৃজনশীলতা থাকে না বলে সবগুলোকেই প্রবন্ধ বলা যায় না। প্রবন্ধ বলতে আমরা বুঝি গদ্যে লিখিত এমন রচনা যার উদ্দেশ্য পাঠকের জ্ঞানতৃষ্ণাকে পরিতৃপ্ত করা। এই লেখায় তথ্যের প্রাধ্যান্য...

টাকার জন্য লিখলে লোকরঞ্জন-প্রবৃত্তি প্রবল হয়ে পড়ে বলে বঙ্কিমচন্দ্র টাকার জন্য লিখতে বারণ করেছেন। সাধারণত অর্থ উপার্জনের আশায় লিখতে গেলে সেখানে মানুষের মন রক্ষার বিষয়টি এসে পড়ে। এদেশের সাধারণ পাঠক...

লেখার মানোন্নয়নের স্বার্থে বঙ্কিমচন্দ্র লেখাকে কিছুকাল ফেলে রাখতে বলেছেন। বঙ্কিমচন্দ্রের মতে, কোনো কিছু লিখে সাথে সাথে ছাপানোর সিদ্ধান্ত সঠিক নয়। বরং লেখাটিকে কিছুদিন ফেলে রেখে সংশোধন করা উচিত। এর ফলে...

সব সংকেতকে প্রতীক বলা যায় না। সংকেত হলো এক প্রকার চিহ্ন। যদি কোনো চিহ্ন স্বাভাবিকভাবে ব্যবহৃত হতে হতে কোনো বিশেষ বিষয়কে প্রতিনিধিত্ব করে বা কোনো লক্ষণ, উপস্থিতি নির্দেশ করে তখন...

সব সংকেতকে প্রতীক বলা যায় না। সংকেত হলো এক প্রকার চিহ্ন। যদি কোনো চিহ্ন স্বাভাবিকভাবে ব্যবহৃত হতে হতে কোনো বিশেষ বিষয়কে প্রতিনিধিত্ব করে বা কোনো লক্ষণ, উপস্থিতি নির্দেশ করে তখন...

সব পদ শব্দ হলেও সব শব্দ পদ নয়। শব্দ হলো অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টি। কিন্তু পদ হলো কোনো যুক্তিবাক্যের উদ্দেশ্য বা বিধেয় হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন শব্দ বা শব্দ...

বিজ্ঞান হলো প্রকৃতির কোনো বিশেষ বিভাগ সম্পর্কে সুশৃঙ্খল ও সুসংবদ্ধ জ্ঞান। প্রতিটি বিজ্ঞানের কিছু নিজস্ব নিয়ম ও পদ্ধতি রয়েছে। প্রতিটি বিজ্ঞানের নিয়মনীতি যৌক্তিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। বিজ্ঞান সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে...