আমার পেনিস ৪.৫-৫ ইঞ্চির মতো। কিন্তু যথেষ্ট মোটা আছে। কিন্তু দৈর্ঘ্য কি ঠিক আছে?

নারীর ক্লিটোরিস মাত্র ১ ইঞ্চি। সুতরাং পুরুষের ৪.৫ ইঞ্চির বেশি লিঙ্গের দরকার নেই।


যৌন সঙ্গমের সময় যখন পুরুষ লিঙ্গ চালনা করে তখন লিঙ্গমুন্ড ভগাঙ্কুরে ঘষা লাগতে থাকে এবং নারী পুলক লাভ করতে থাকে।


সোর্সঃ ভগাঙ্কুর - উইকিপিডিয়া


তাহলে কি পুরুষের লিঙ্গ ২ ইঞ্চি হলে চলবে?


উত্তরঃ না৷ তাহলে তাহলে যোনীতে আটকে থাকবে না৷


তার মানে পেনিসের দৈর্ঘ্যের প্রয়োজনীয়তা হলো যোনীর শূন্যতায় আটকে রাখা। নারীর যোনীতে তেমন অনুভূতি নেই। এটি মূলত বাচ্চা প্রসব ও শিশ্নকে আটকে রাখে৷


আটকে থাকার প্রয়োজনীয়তা কি?


সেক্স একপ্রকার মৈথুন বা মর্দন। এখন যদি ঢুকানো বের করতে গিয়ে বারবার লিঙ্গ যোনী থেকে সম্পূর্ন বের হয়ে যায়। তখন ইহা যৌন আনন্দকে ব্যঘাত ঘটাবে৷


আর ইহা তখনই ঘটবে যখন আপনার লিঙ্গ ৩.৫ ইঞ্চির কম। নতুবা নয়।


আমার বয়স ৩০ বছর সবেমাত্র বিয়ে করছি, কিন্তু স্ত্রীর কাছে গেলে পেনিস শক্ত হয়না কেন?

আপনি স্ত্রীর কাছে যাওয়ার পরে সরাসরি সঙ্গম না করে প্রথমে তার দেহতত্বে মনোযোগ বাড়ান। তার শরীরের প্রতিটি ভাঁজে লুকিয়ে থাকা সেক্স জাগিয়ে তুলুন। ঠোট, জিভ থেকে শুরু করে শরীরের উত্তেজক অঙ্গে প্রতঙ্গে ভালোবাসা ছড়িয়ে দিন। এগুলো করতে করতে দেখবেন আপনি এবং আপনার স্ত্রী দুজনেই সমান তালে উত্তেজিত হয়ে উঠেছেন। শরীরের ঘুমন্ত স্নায়ুকে উজ্জিবিত এবং মানসিক ভাবে যখন উত্তেজনা ফিল করবেন তখনি দেখবেন আপনার ফেনিস শক্ত হয়ে উঠেছে। টাইমিং এর বিষয়ে গুরুত্ব বাড়াতে হবে। এজন্য ধীরে ধীরে সেক্স করার চেষ্টা করুন। সারারাত যেহেতু সামনে পড়ে আছে সেহেতু বেশি উতলা হওয়ার কোন কারন নেই। চেষ্টা করবেন কতবেশি সময় বাড়াতে পারেন।


(ফোরপ্লে বিষয়টা কি তা জেনে নিবেন)


উত্তেজনা চরম পর্যায়ে চলে যাচ্ছে মনে হলে তার আগেই নিজেকে শান্ত করে নিন। এর ভেতর স্ত্রীকে আদর করার চেষ্টা করুন। দুজনের সেক্সুয়াল রিলেশনে জড়তা বলে কিছুই যেন না থাকে। দুজন দুজনের কাছে শরীরগতিক বিষয়ে স্বচ্ছ এবং বাস্তব ধারনা নিবেন। কার কেমন পছন্দ অপছন্দ তা জেনে নিবেন। তাছাড়া সব চাইতে বেশি করে খাবার দাবারে গুরুত্ব বাড়াতে হবে। যে সকল খাবার শরীরকে উজ্জিবিত রেখে সেক্স ক্ষমতা বাড়ায় সেগুলো আহার করতে হবে। যেমন ডিম, দুধ, কলা, কিসমিস, মধু, কাঁচা রসুন, শাকসবজি এবং ফলমূল। কারণ খাবারে গ্রহন করা উপাদান গুলো শরীরের প্রয়োজনীয় জায়গা গুলোতে পর্যাপ্ত ব্যাকআপ দিয়ে থাকে। তাই নিয়মিত দুধ ও ডিম বেশি পরিমানে খান। আপনার এই সমস্যা মাঝে মধ্যে হওয়াটাই স্বাভাবিক, তবে সব সময় চলতে থাকলে অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। তাছাড়া স্ত্রীকেও বুঝানোর চেষ্টা করুন,এটি মাঝেমধ্যে হওয়াটা স্বাভাবিক। তাছাড়া যৌন জীবন আনন্দময় করতে গেলে একে অপরকে মানসিক ভাবে সহযোগিতা করতে হয়। আস্থা দিতে হয় এবং অনুপ্রেরণা জুগাতে হয়। সঙ্গীর অমানুষিক কথা বার্তার কারণেও অনেক সময় নার্ভাসনেস কাজ করার কারণে এমনটা ঘটতে পারে। তাই একে অপরের নিকট পরিষ্কার হয়ে উঠুন। এ কাজে যত বেশি শৈল্পিক চেতনা আবিষ্কার করতে পারবেন ততবেশি আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে