সমস্যা অনুযায়ী চিকিৎসা নির্ধারিত হয়।
যদি হাঁটু ফোলা থাকে, তাহলে ফোলা কমানো। যদি হাঁটুর তাপমাত্রা বেশি থাকে, তাহলে বরফ ও তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকলে গরম সেক দেওয়া যেতে পারে। মাংসপেশি শক্তকরণ ও স্ট্রেচিং ব্যায়াম—যা হাঁটুর শক্তি ও রেঞ্জ অব মুভমেন্ট বৃদ্ধি করে। ক্ষয়জনিত সমস্যার প্রধান চিকিৎসা হাড়ক্ষয় বন্ধ করার চিকিৎসা দিতে হবে।
সারা জীবন রোগীকে কিছু উপদেশ মানতে হয়। যেমন ডায়াবেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রণে রাখা, শরীরের ওজন কমানো, উঁচু কমোড বা পায়খানা ব্যবহার করা, হাঁটু গেড়ে না বসা, নিয়মিত চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী ব্যায়াম করা।
আর হাঁটু ফোলা থাকলে হাঁটাহাঁটি কম করে পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।
প্রতিরোধ
নিয়মিত হাঁটুন।
শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
পর্যাপ্ত ভিটামিন, মিনারেলস ও আঁশযুক্ত খাবার খান।
খেলাধুলার আগে ওয়ার্মআপ করে নিতে হবে। খেলোয়াড়দের হাঁটুর আশপাশের মাংসপেশিকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হবে।
নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে হাঁটুব্যথা নিরাময় সম্ভব।