Jobedali

Call

মূর্খ মিত্রের চেয়ে শিক্ষিত শত্রু ভাল

মূলভাব : জীবনে চলার পথে মূর্খ বন্ধু অনিচ্ছাকৃতভাবে হলেও এমন ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে যা কোন শিক্ষিত শত্রুর দ্বারাও সম্ভব নয়। অর্থাৎ, মূর্খ বন্ধুর ক্ষতি শিক্ষিত শত্রুর চেয়ে ভয়ংকর।

সম্প্রসারিত ভাব : সমাজে বসবাস করতে হলে মানুষকে একে অপরের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে হয় এবং সমাজে শত্রু-মিত্র উভয়ের সাথেই কোন না কোনভাবে মেলামেশা হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হল শিক্ষা। মানুষের বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিক্ষার মানদণ্ডটি অতীব জরুরি। কেননা, অশিক্ষিত বন্ধুর যত আন্তরিকতাই থাক না কেন, সে যে কোন মুহূর্তে নিজের অজ্ঞতাবশত অনেক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বলা হয়, মূর্খ ব্যক্তি পশুর সমান। ভালোমন্দ বিচার করার যথাযথ ক্ষমতা তার নেই। অনেক সময় বন্ধুর ভালোর জন্য কিছু করলেও তার অজ্ঞতার কারণে তা বন্ধুর ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। এজন্য তাকে দোষও দেওয়া যায় না। অন্যদিকে, শত্রুকে আমরা সাধারণত অনিষ্টের কারণ হিসেবেই বিবেচনা করি। কিন্তু তুলনামূলক বিচারে দেখা যায়, একজন মুর্খ বন্ধু অজ্ঞতাবশত যা করতে পারে, একজন শিক্ষিত শত্রু সজ্ঞানে তেমনটি করতে পারে না। জ্ঞানের নির্মল পরশ অন্তত তাকে এ কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারে। যদি অনিষ্ট সে করে তবে সেটা হবে তার দুরাচার। আর মানুষ সব সময়ই শত্রুর দুরাচার সম্পর্কে সজাগ থাকে। ফলে শত্রুর এ চেষ্টা সফল নাও হতে পারে। কিন্তু বন্ধুর ব্যাপারে কোন সন্দেহ না থাকায় মানুষ এতটা সতর্ক থাকে না। অথচ এ অসতর্কতার ফাঁকে মূর্খ বন্ধুর অজ্ঞতাই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে।

তাই বন্ধু নির্বাচনে জ্ঞান, প্রজ্ঞা আর শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। কেননা, জ্ঞান আলো এবং মূর্খতা অন্ধকারের সমতুল্য। আলোতে অনেক বিপদেও নিরাপদ থাকা যায়, অন্যদিকে অন্ধকারে সর্বদাই বিপদের আশঙ্কা থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মূর্খ মিত্রের চেয়ে শিক্ষিত শত্রু ভাল

মূলভাবঃ  জ্ঞানী ও মূর্খ লোকদের মধ্যে চিন্তা, আচরণ প্রভৃতিতে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। তাই বন্ধু হিসেবে একজন মূর্খ নিজের অজান্তেই তার বন্ধুর বড় ক্ষতি করে ফেলতে পারেন ।

সম্প্রসারিত ভাবঃ সর্বনাশ। রাসুলে পাক (সা:) ইরশাদ করেন-‘অসৎ সঙ্গীর চেয়ে একাকীত্ব ভাল। আর একাকীত্বের চেয়ে সৎ সঙ্গী ভাল।’সমাজে বসবাস করতে হলে মানুষকে একে অপরের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে হয় এবং সমাজে শত্রু মিত্র উভয়ের সাথেই কোন না কোনভাবেই মেলামেশা করতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হল শিক্ষা। মানুষের বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিক্ষার মানদন্ডটি অতীব জরুরি। কারণ অশিক্ষিত বন্ধুর যতই আন্তরিকতা থাকুক না কেন সে যেকোন মুহূর্তে নিজের অজ্ঞতাবশত: অনেক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ভালমন্দ বিচার করার যথাযথ ক্ষমতা তার নেই। অনেক সময় বন্ধুর ভালোর জন্য কিছু করলেও তার অজ্ঞতার কারণ তা তার বন্ধুর ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। এজন্য তাকে দোষও দেয়া যায় না। অন্যদিকে শত্রুকে আমরা সাধারণত অনিষ্টের কারণ হিসেবে বিবেচনা করি। কিন্তু তুলনামূলক বিচারে দেখা যায়, একজন মূর্খ বন্ধু অজ্ঞানতাবশত: যা করতে পারে, একজন শিক্ষিত শত্রু সজ্ঞানে তেমনটি করতে পারেনা। জ্ঞানের নির্মল পরশ তাকে এ কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারে। যদি অনিষ্ট সে করে তবে সেটা হবে তার দুরাচার। আর মানুষ সব সময়ই শত্রুর দুরাচার সম্পর্কে সজাগ থাকে। ফলে শত্রুর এ চেষ্টায় সফল নাও হতে পারে। কিন্তু বন্ধুর ব্যাপারে কোন সন্দেহ না থাকায় মানুষ এতটা সতর্ক থাকেনা। অথচ এ অসতর্কতার ফাঁকে মূর্খ বন্ধুর অজ্ঞতাই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই বন্ধু নির্বাচনে জ্ঞান, প্রজ্ঞা এবং শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। কেননা জ্ঞান আলো এবং মূর্খতা অন্ধকারের সমতুল্য। আলোতে অনেক বিপদেও নিরাপদ থাকা যায়, অন্যদিকে অন্ধকারে সর্বদাই বিপদের আশংকা থাকে। মোটকথা,  বন্ধু নির্বাচনে সর্বদা শিক্ষা, জ্ঞান-দক্ষতাকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে।মানবজীবনে উত্তম বন্ধুর বিকল্প নেই।

উপসংহারঃ শান্তি-স্বস্তিতে থাকার অনন্য মাধ্যম হচ্ছে উত্তম বন্ধু। তাই বন্ধু নির্বাচনে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Unknown

Call

মূলভাবঃ জীবনে চলার পথে যেমন অনেক বন্ধু জোটে তেমনি অনেক শত্রুও সৃষ্টি হয়। তবে বন্ধুর ভূমিকা যেমন সর্বক্ষেত্রে মানুষের চলার পথে সহায়ক হয় না তেমনি কোন কোন ক্ষেত্রে শত্রুর সমালোচক ভূমিকা থেকেও মানুষ আশাতীত উপকৃত হয়ে 

ভাবঃ  দৈনন্দিন বাস্তব জীবনে মানুষের বন্ধু সংসর্গের প্রয়োজন হয়। সুখ-দুঃখের সহমর্মিতা প্রকাশ, বিপদে সহায়তা, দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় সুপরামর্শদান ভুল পদক্ষেপ নিরস্ত্রীকরণের মাধ্যমে বন্ধু মানুষের জীবনে পরম সুহূদের ভূমিকা রাখে। কিন্তু অনেক সময় বন্ধুত্বের কারণে অনেকে লোকের ত্রুটি-বিচ্যুতি নির্দেশ করে না। ফলে মানুষ নিজেকে সংশোধন করার সুযোগ পায় না। অনেক সময় বন্ধুত্ব নষ্ট হবার আশঙ্কায় বন্ধু-বন্ধুর প্রয়োজনের মুহূর্তে স্পষ্ট সত্য উচ্চারণ করার ভয়ে নীরব ভূমিকা পালন করে। প্রয়োজনের মুহূর্তে বন্ধু যদি নির্বাক ভূমিকা পালন করে,উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবার পরামর্শ না দেয় তবে বন্ধুর ভূমিকা বন্ধুসুলভ না হয়ে বরং বিপরীত হয়। পক্ষান্তরে পরম শত্রুও যদি সুস্পষ্ট ভাষায় কারো ভুল ত্রুটি ও সীমাবদ্ধতা নির্দেশ করে তবে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিয়ে সে ভুল ত্রুটি শুধরে নেওয়া সহজেই সম্ভব হয়। এ ধরনের শত্রু মানুষের জীবনে নির্বাক মিত্রের চেয়ে বরং উপকারী সুহূদের ভূমিকা রাখে। এ জন্যে প্রজ্ঞাবান লোকেরা নির্বাক মিত্রের চেয়ে স্পষ্টভাষী শত্রুর ভূমিকা অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাঁদের ধারণা,স্পষ্টভাষী শত্রু যেভাবে মানুষের দোষ-ত্রুটির দিকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাতে মানুষ সচেতন ও সতর্ক হবার সুযোগ পায়, নিজেদের ত্রুটি বিচ্যুতি সংশোধনের জন্য সচেষ্ট হতে পারে। পরিণামে মানুষ সঠিক পন্থা ও পদক্ষেপ নিতে পারে, চারিত্রিক ত্রুটি সংশোধন করতে সক্ষম হয়।

প্রকৃত মিত্র যিনি তার ভূমিকা নির্বাক মিত্রের অনুরূপ হওয়া উচিত নয়। স্পষ্ট ভাষায় বন্ধুর ভুল-ত্রুটি দেখিয়ে দিয়ে তা সংশোধনের পরামর্শ দেয়া প্রকৃত বন্ধুর কাজ আর এটাই হচ্ছে প্রকৃত বন্ধুর সার্থকতা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BijoyMomin

Call

মূলভাব: মূর্খ লোক যত ভালো হোক না কে তার দ্বারা নিচ্ছক ক্ষতিগ্রস্ত হবে এটা স্বাভাবিক। আর শিক্ষিত শত্রু ক্ষতি করলে উদার মনে সেটা নাখচ করার চেষ্টা করে।

সম্প্রসারিত ভাব: সমাজে একটা পরিস্থিতিতে যখন মূর্খ লোক আর শিক্ষিত লোক কথা কাটাকাটি করে তখন বুঝতে সহজ কার কথায় কত মাদূর্যতা আছে। ঠিক তেমনি মূখ্য লোকের মিত্রতা সাপের মাথার মণি আনতে গিয়ে প্রাণ দেওয়া একই কথা। জ্ঞানী তো জ্ঞানী, মানে শিক্ষার কিছু নৈতিক বিষয় শিক্ষিত লোকের মধ্যে রয়েছে। শিক্ষিত শত্রু ক্ষতি করলে তা বুঝে শুনে করে। এতে শিক্ষিত শত্রুর মধ্যে কিছু মানবিক গুণাবলী থাকে। কিন্তু মূর্খ বন্ধু আছে তাঁরা যেকোনো মূল্যে স্বার্থ হাসিল করতে পারে। মূর্খ ব্যক্তি পশুর সমান। ভালোমন্দ বিচার করার যথাযথ ক্ষমতা তার নেই। অনেক সময় বন্ধুর ভালোর জন্য কিছু করলেও তার অজ্ঞতার কারণে তা বন্ধুর ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। 

 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

 

 

ভাবঃ  দৈনন্দিন বাস্তব জীবনে মানুষের বন্ধু সংসর্গের প্রয়োজন হয়। সুখ-দুঃখের সহমর্মিতা প্রকাশ, বিপদে সহায়তা, দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় সুপরামর্শদান ভুল পদক্ষেপ নিরস্ত্রীকরণের মাধ্যমে বন্ধু মানুষের জীবনে পরম সুহূদের ভূমিকা রাখে। কিন্তু অনেক সময় বন্ধুত্বের কারণে অনেকে লোকের ত্রুটি-বিচ্যুতি নির্দেশ করে না। ফলে মানুষ নিজেকে সংশোধন করার সুযোগ পায় না। অনেক সময় বন্ধুত্ব নষ্ট হবার আশঙ্কায় বন্ধু-বন্ধুর প্রয়োজনের মুহূর্তে স্পষ্ট সত্য উচ্চারণ করার ভয়ে নীরব ভূমিকা পালন করে। প্রয়োজনের মুহূর্তে বন্ধু যদি নির্বাক ভূমিকা পালন করে,উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবার পরামর্শ না দেয় তবে বন্ধুর ভূমিকা বন্ধুসুলভ না হয়ে বরং বিপরীত হয়। পক্ষান্তরে পরম শত্রুও যদি সুস্পষ্ট ভাষায় কারো ভুল ত্রুটি ও সীমাবদ্ধতা নির্দেশ করে তবে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিয়ে সে ভুল ত্রুটি শুধরে নেওয়া সহজেই সম্ভব হয়। এ ধরনের শত্রু মানুষের জীবনে নির্বাক মিত্রের চেয়ে বরং উপকারী সুহূদের ভূমিকা রাখে। এ জন্যে প্রজ্ঞাবান লোকেরা নির্বাক মিত্রের চেয়ে স্পষ্টভাষী শত্রুর ভূমিকা অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাঁদের ধারণা,স্পষ্টভাষী শত্রু যেভাবে মানুষের দোষ-ত্রুটির দিকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাতে মানুষ সচেতন ও সতর্ক হবার সুযোগ পায়, নিজেদের ত্রুটি বিচ্যুতি সংশোধনের জন্য সচেষ্ট হতে পারে। পরিণামে মানুষ সঠিক পন্থা ও পদক্ষেপ নিতে পারে, চারিত্রিক ত্রুটি সংশোধন করতে সক্ষম হয়।

প্রকৃত মিত্র যিনি তার ভূমিকা নির্বাক মিত্রের অনুরূপ হওয়া উচিত নয়। স্পষ্ট ভাষায় বন্ধুর ভুল-ত্রুটি দেখিয়ে দিয়ে তা সংশোধনের পরামর্শ দেয়া প্রকৃত বন্ধুর কাজ কিন্তু মূর্খ বন্ধু তাকে বিপদে ফেলা ছাড়া কোনো কিছুই করতে পারে না। এই দিক থেকে সে একজন শত্রু অপেক্ষা ভয়ানক।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

মূলভাবঃ  জ্ঞানী ও মূর্খ লোকদের মধ্যে চিন্তা, আচরণ প্রভৃতিতে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। তাই বন্ধু হিসেবে একজন মূর্খ নিজের অজান্তেই তার বন্ধুর বড় ক্ষতি করে ফেলতে পারেন ।

সম্প্রসারিত ভাবঃ সর্বনাশ। রাসুলে পাক (সা:) ইরশাদ করেন-‘অসৎ সঙ্গীর চেয়ে একাকীত্ব ভাল। আর একাকীত্বের চেয়ে সৎ সঙ্গী ভাল।’সমাজে বসবাস করতে হলে মানুষকে একে অপরের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে হয় এবং সমাজে শত্রু মিত্র উভয়ের সাথেই কোন না কোনভাবেই মেলামেশা করতে হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হল শিক্ষা। মানুষের বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিক্ষার মানদন্ডটি অতীব জরুরি। কারণ অশিক্ষিত বন্ধুর যতই আন্তরিকতা থাকুক না কেন সে যেকোন মুহূর্তে নিজের অজ্ঞতাবশত: অনেক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ভালমন্দ বিচার করার যথাযথ ক্ষমতা তার নেই। অনেক সময় বন্ধুর ভালোর জন্য কিছু করলেও তার অজ্ঞতার কারণ তা তার বন্ধুর ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। এজন্য তাকে দোষও দেয়া যায় না। অন্যদিকে শত্রুকে আমরা সাধারণত অনিষ্টের কারণ হিসেবে বিবেচনা করি। কিন্তু তুলনামূলক বিচারে দেখা যায়, একজন মূর্খ বন্ধু অজ্ঞানতাবশত: যা করতে পারে, একজন শিক্ষিত শত্রু সজ্ঞানে তেমনটি করতে পারেনা। জ্ঞানের নির্মল পরশ তাকে এ কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখতে পারে। যদি অনিষ্ট সে করে তবে সেটা হবে তার দুরাচার। আর মানুষ সব সময়ই শত্রুর দুরাচার সম্পর্কে সজাগ থাকে। ফলে শত্রুর এ চেষ্টায় সফল নাও হতে পারে। কিন্তু বন্ধুর ব্যাপারে কোন সন্দেহ না থাকায় মানুষ এতটা সতর্ক থাকেনা। অথচ এ অসতর্কতার ফাঁকে মূর্খ বন্ধুর অজ্ঞতাই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই বন্ধু নির্বাচনে জ্ঞান, প্রজ্ঞা এবং শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। কেননা জ্ঞান আলো এবং মূর্খতা অন্ধকারের সমতুল্য। আলোতে অনেক বিপদেও নিরাপদ থাকা যায়, অন্যদিকে অন্ধকারে সর্বদাই বিপদের আশংকা থাকে। মোটকথা,  বন্ধু নির্বাচনে সর্বদা শিক্ষা, জ্ঞান-দক্ষতাকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে।মানবজীবনে উত্তম বন্ধুর বিকল্প নেই।

উপসংহারঃ শান্তি-স্বস্তিতে থাকার অনন্য মাধ্যম হচ্ছে উত্তম বন্ধু। তাই বন্ধু নির্বাচনে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ