মোবাইল দিয়ে ডার্ক ওয়েব কতটা নিরাপদ?? এবং কিভাবে ঢুকবো??


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Nesan

Call


ডার্কওয়েবকি?

প্রথমে জেনে নেয়া যাক ডার্ক ওয়েব কি জিনিস।আসলে ডার্ক ওয়েব হচ্ছে ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব এর একটি অংশ। যেটাতে প্রবেশ করার জন্য বিশেষ ধরনের সফট্যওয়ার দরকার হয়। এই ওয়েব সাইটে ঢুকার পরে সাধারন ওয়েব সাইটের মতোই কা্জ করে।

এবং সাধারনত অধিকাংশ ওয়েব সাইট অত্যন্ত হিডেন ভাবে থাকে এবং গুগলে ইনডেক্স না করার কারনে সার্চ দিয়ে পাওয়া সম্ভব না। শুধুমাত্র ওয়েব সাইটের ঠিকানা থাকার মাধ্যমে প্রবেশ করা সম্ভব। এবং ডার্ক ওয়েবে বিশেষ ধরনের মার্কেট আছে যেটাকে ডার্কনেট মার্কেট বলা হয় ।যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অবৈধ পন্য যেমন ড্রাগ, অস্ত্র সহ বিভিন্ন কিছু বিক্রি করা হয়।এমনকি মানুষ মারার জন্য কিলার, আগ্নেয়াস্ত্র, হ্যাকার সব পাওয়া যায়। এবং এক্ষেত্রে লেনদেনের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার করার কারনে ব্যক্তির পরিচয় গোপন রাখা যায়।

ডার্কওয়েব পরিচয় গোপন রাখার মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ দেয়ার কারনে সরকার বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনি থেকে নিজের পরিচয় গোপন রেখে যোগাযোগ করার আদর্শ জায়গা । তাছাড়া সাংবাদিকদের জন্যও এটা আদর্শ জায়গা হতে পারে কারন এখানে সরকারের বিভিন্ন অবৈধ কাজের ডকুমেন্ট পাওয়া সম্ভব।

ডার্ক ওয়েবে প্রবেশ করার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি আছে। যেমন আপনি tor, Freenet, এবং I2P ব্রাউজার ব্যবহারের মাধ্যমে সহজে প্রবেশ করতে পারেন। তবে এই গুলার মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় হলো tor (এটাকে অনিয়ন ব্রাউজার বলেও ডাকা হয়) কারন এটা সব থেকে সহজ ব্যবহার যোগ্য সফ্যটওয়ার প্যাকেট টুল।

টর আপনার গোপনীয়তা ও প্রাইভেসি রক্ষার মাধ্যমে  ম্যাসেজ পাস করার জন্য নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এ কাজের জন্য ব্রাউজার ম্যাসেজ গুলাকে ইনক্রিপ্ট করার মাধ্যমে এক নোট থেকে অন্যটাতে পাঠায়।ফলে প্রতিটা মাধ্যমে শুধু  মাত্র জানতে পারে কোন মেশিন থেকে ডাটা পাঠানো হচ্ছে এবং কোথায় যাবে।তাই  টর ডাউনলোড দিয়ে ব্যবহার করার মাধ্যমে ডার্ক ওয়েবে প্রবেশ করতে পারবেন।

তবে আমাদের একটা ভুল ধারনা আছে যে টর আমাদেরকে পুরোপুরি anonymous বানিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগে দেয়। যদি আপনি কোন সাইটে প্রবেশ করেন তখনো আপনার তথ্য যেটা আপনি শেয়ার করেছেন যেমন আপনার ইমেইল ইউজারনেম প্রকাশ হয়ে যেতে পারে। তাই যারা পুরোপুরি anonymous থাকতে চায় তারা বিশেষ ধরনের সার্ভিস নিতে পারে এই সব ক্ষেত্রে তাদের আইডেনটিটি গোপন রাখার জন্য। তবে টাকা খরচ ছাড়া খুব ভাল কোন সার্ভিস আপনি ডার্ক ওয়েবে পাবেন না।

ডার্ক ওয়েবে কিভাবে লেনদেন হয়?

ডার্ক ওয়েব ব্যবহারের মাধ্যমে অনেকে অনেক ধরনের সার্ভিস দিয়ে থাকে এবং কিনে থাকে। কিন্তু এ কাজে সাধারনত টাকা/ ডলার ব্যবহার করা হয় না। কারন সাধারন ব্যাংকিং ব্যবস্থায লেনদেন করলে ধরা পড়ার চান্স ১০০% । তাই ডার্ক ওয়েবে কিপ্টোকারেন্সির(যেমন:বিকয়েনের, লিটকয়েন) মাধ্যমে লেনদেন করা হয়।এর ফলে লেনদেন ট্র্যাক করা সম্ভব হয় না। বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে চাইলে এই লেখাটা পড়ুন: বিটকয়েন কি?

ডার্ক ওয়েবে বৈধ নাকি অবৈধ?

আমাদের দেশে(বাংলাদেশ) ডার্ক ওয়েবে প্রবেশের ক্ষেত্রে সরাসরি কিছু বলা না থাকলেও যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি কোন অবৈধ কাজ করবেন না ততক্ষন পযন্ত বৈধ।

সরকার কেন ডার্ক ওয়েব বন্ধ করে না?

ডার্ক ওয়েবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন অবৈধ কাজ চলে। এবং বিভিন্ন দেশের সরকারের বিরুদ্ধে অনেক গোপনীয় নথী পাওয়া যায়। তাহলে আমাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে সরকারী সংস্থা গুলা এই ধরনের সাইট বন্ধ করার পদক্ষেপ কেন নেয় না?

আসলে আমাদের ধারনার থেকেও ডার্ক ওয়েব অনেক বড়।আর এর সব কিছু অবৈধ না কারন টর প্রাইভেসি টুল হিসাবেও ব্যবহার করা হয় ।ডার্ক ওযেব সাইটের এক্রটেনশন .onion  ব্যবহার করে ।এবং এ ধরনের সাইট গুনে শেষ করা সম্ভব না। এখন আপনি কয়টা খুজবেন আর কয়টা বন্ধ করবেন?তাছাড়া এর মালিক ,হোস্টিং সার্ভিস কোন কিছু্‌ই সহজে খুজে পাবেন না বিভিন্ন এননিমাস টুলের কারনে। ফলে বন্ধ করা প্রায় অসম্ভব।

ডার্ক ওয়েবে প্রবেশ করার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি আছে। যেমন আপনি tor, Freenet, এবং I2P ব্রাউজার ব্যবহারের মাধ্যমে সহজে প্রবেশ করতে পারেন। তবে এই গুলার মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় হলো tor (এটাকে অনিয়ন ব্রাউজার বলেও ডাকা হয়) কারন এটা সব থেকে সহজ ব্যবহার যোগ্য সফ্যটওয়ার প্যাকেট টুল।

টর আপনার গোপনীয়তা ও প্রাইভেসি রক্ষার মাধ্যমে  ম্যাসেজ পাস করার জন্য নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এ কাজের জন্য ব্রাউজার ম্যাসেজ গুলাকে ইনক্রিপ্ট করার মাধ্যমে এক নোট থেকে অন্যটাতে পাঠায়।ফলে প্রতিটা মাধ্যমে শুধু  মাত্র জানতে পারে কোন মেশিন থেকে ডাটা পাঠানো হচ্ছে এবং কোথায় যাবে।তাই  টর ডাউনলোড দিয়ে ব্যবহার করার মাধ্যমে ডার্ক ওয়েবে প্রবেশ করতে পারবেন।

তবে আমাদের একটা ভুল ধারনা আছে যে টর আমাদেরকে পুরোপুরি anonymous বানিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগে দেয়। যদি আপনি কোন সাইটে প্রবেশ করেন তখনো আপনার তথ্য যেটা আপনি শেয়ার করেছেন যেমন আপনার ইমেইল ইউজারনেম প্রকাশ হয়ে যেতে পারে। তাই যারা পুরোপুরি anonymous থাকতে চায় তারা বিশেষ ধরনের সার্ভিস নিতে পারে এই সব ক্ষেত্রে তাদের আইডেনটিটি গোপন রাখার জন্য। তবে টাকা খরচ ছাড়া খুব ভাল কোন সার্ভিস আপনি ডার্ক ওয়েবে পাবেন না।

ডার্ক ওয়েবে কিভাবে লেনদেন হয়?

ডার্ক ওয়েব ব্যবহারের মাধ্যমে অনেকে অনেক ধরনের সার্ভিস দিয়ে থাকে এবং কিনে থাকে। কিন্তু এ কাজে সাধারনত টাকা/ ডলার ব্যবহার করা হয় না। কারন সাধারন ব্যাংকিং ব্যবস্থায লেনদেন করলে ধরা পড়ার চান্স ১০০% । তাই ডার্ক ওয়েবে কিপ্টোকারেন্সির(যেমন:বিকয়েনের, লিটকয়েন) মাধ্যমে লেনদেন করা হয়।এর ফলে লেনদেন ট্র্যাক করা সম্ভব হয় না। বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে চাইলে এই লেখাটা পড়ুন: বিটকয়েন কি?

ডার্ক ওয়েবে বৈধ নাকি অবৈধ?

আমাদের দেশে(বাংলাদেশ) ডার্ক ওয়েবে প্রবেশের ক্ষেত্রে সরাসরি কিছু বলা না থাকলেও যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি কোন অবৈধ কাজ করবেন না ততক্ষন পযন্ত বৈধ।

সরকার কেন ডার্ক ওয়েব বন্ধ করে না?

ডার্ক ওয়েবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন অবৈধ কাজ চলে। এবং বিভিন্ন দেশের সরকারের বিরুদ্ধে অনেক গোপনীয় নথী পাওয়া যায়। তাহলে আমাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে সরকারী সংস্থা গুলা এই ধরনের সাইট বন্ধ করার পদক্ষেপ কেন নেয় না?

আসলে আমাদের ধারনার থেকেও ডার্ক ওয়েব অনেক বড়।আর এর সব কিছু অবৈধ না কারন টর প্রাইভেসি টুল হিসাবেও ব্যবহার করা হয় ।ডার্ক ওযেব সাইটের এক্রটেনশন .onion  ব্যবহার করে ।এবং এ ধরনের সাইট গুনে শেষ করা সম্ভব না। এখন আপনি কয়টা খুজবেন আর কয়টা বন্ধ করবেন?তাছাড়া এর মালিক ,হোস্টিং সার্ভিস কোন কিছু্‌ই সহজে খুজে পাবেন না বিভিন্ন এননিমাস টুলের কারনে। ফলে বন্ধ করা প্রায় অসম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ