এম এম কিট কি প্রেগনেন্সি টেস্টে পজিটিভ হলে খাওয়াতে হয় নাকি পিরিয়ড নিয়মিত করার জন্যও খাওয়া যায় জানাবেন প্লিজ।?

সব সময় ইমারজেনসি পিল সবার ক্ষেত্রে কাজ করে না৷ হয়তো তাই রেজাল্ট পজিটিভ দেখাচ্ছে ৷ তবে আবার প্রেগন্যানসি টেস্ট করে দেখুন ৷ কারন রেজাল্ট ভুল ও আসতে পারে ৷ সম্ভব...

এমএমকিট বারবার সেবন করা ঠিক নয় ৷ তাছাড়া মনে রাখা উচিৎ যে এমএমকিট কেবল জরায়ুর উপর কাজ করে ৷ ভ্রুন বা ফিটাস বা বেবি যদি জরায়ুর বাইরে ফেলোপিয়ান টিউবে থাকে...

আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে সাইটোমিস কিট খেলে মাসিক চালু হবে৷ কিন্তু গর্ভবতী না হয়ে থাকলে তো সাইটোমিস কিট দিয়ে মাসিক চালু হবে না৷  মাসিক বিভিন্ন কারনে পেছাতে পারে৷...

আসলে এত তাড়াতাড়ি এমএমকিট খাওয়া ঠিক হয়নি৷ ভালোভাবে পরিক্ষা করে খাওয়া দরকার ছিল৷ কেননা ভ্রুন জরায়ুর বাইরে থাকলে এমএমকিট খেয়ে লাভ হয় না৷ তাই ভ্রুনের অবস্থান জেনে তারপর ব্যবস্থা গ্রহণ...

অনেক সময় কিট দিয়ে টেস্ট করলে রেজাল্ট ভুল আসে ৷ তাই আলট্রাসনোগ্রাফি করে দেখুন৷ তাছাড়া বুঝা সম্ভব নয়৷

জ্বি এতে অনেক সমস্যা হবে জরায়ুতে, আর পরবর্তীতে বাচ্চা নিতেও অনেক সমস্যা হবে ।

প্রেগন্যানসি টেস্ট করার নিয়ম হলো পিরিয়ড ডেট মিস হবার ১৫ দিন পরে টেস্ট করা৷ আপনি এত আগে টেস্ট করেছেন বলে নেগেটিভ রেজাল্ট দেখতে পাচ্ছেন৷  তাই সঠিক রেজাল্ট পেতে এ মাসের...

ফলাফল যেহেতু নেগেটিভ এসেছে তাই টেনশনের কিছু নাই৷ তাছাড়া পিরিয়ডের আগের দিন সেক্স করলে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না৷ আবার পিরিয়ড ও হয়ে গেছে ৷ তাই প্রেগন্যান্ট হবার কথা নয়৷ ...

এমএমকিট খাওয়ার পরে ৩ -৪ সপ্তাহ পর প্রেগনেন্সি কিট দিয়ে পরীক্ষা করলে সঠিক রেজাল্ট পাবেন৷ এর আগে টেস্ট করলে পজিটিভ রেজাল্ট আসবে....  তবে এমএমকিট সেবন করার ১০ দিন পরে আলট্রাসনোগ্রাফি...

না বন্ধ করবেন না। আপনি লাল গুলো ৭ টাই খাওয়া শেষ করবেন।